বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরের পর সচিবালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে ফারজানা ইসলাম কোনো মন্তব্য করেননি।
ছাত্রলীগের কাছে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগে পদত্যাগের দাবির আন্দোলনের মধ্যে দুপুর ২টা ৪০ মিনিটের দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রবেশ করেন জাবি ভিসি। সে সময় সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, সৌজন্য সাক্ষাৎ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে বিকেল ৩টা ১০ মিনিটের দিকে বের হয়ে যান জাবি ভিসি।
সাংবাদিকরা সাক্ষাতের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো উত্তর দেননি। তার পদত্যাগের দাবির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও জবাব দেননি জাবি ভিসি।
সাক্ষাতের বিষয়ে পরে নিজ দপ্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নে বলেন, জাহাঙ্গীরনগরের ভিসির এটা বিচ্ছিন্ন বিষয়। উনি মাঝে মধ্যেই আসেন, আলাপ-আলোচনা হয়; সেজন্যই এসেছেন।
উনি যেদিন থেকে জয়েন করেছেন আমিও সেদিন থেকে আমার টার্মে..., উনি প্রায়শই ফোন করেন, এখানে আসেন। নানা বিষয় নিয়ে আলাপ করেন। নির্দিষ্ট কোনো বিষয় ছিল না।
আজ-কালের মধ্যে তার পদত্যাগের গুজব শোনা যাওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ সম্বন্ধে আমি কিছু জানি না, আমি কিছু শুনিওনি।
অর্থ কেলেঙ্কারির বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ব্যাপারে আলাপ হবে কেন? অর্থ এখনও ছাড় হয়নি, কন্ট্রাক্ট শুরু হয়নি, এখনও কিছুই হয়নি।
‘অর্থ নিয়ে যে সমস্ত কাহিনি আমরা শুনছি, এগুলো তো এখনও সেই পদ্মাসেতুর মতো দশা আমার কাছে মনে হলো। কে কোথায় কী হবে সেটা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা। এগুলি নিয়ে উনিই ভালো বলতে পারবেন। এগুলো নিয়ে আমার সঙ্গে আলাপ হয়নি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬১২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ