বৃহস্পতিবার ( ১৯ সেপ্টেম্বর) আর্টিকেল নাইনটিনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জিনিয়ার বহিষ্কারের আদেশ নিঃশর্তভাবে প্রত্যাহার ও তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতিতে জিনিয়ার পদ ফিরিয়ে দেয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের হয়রানি বন্ধ করা এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অপর একটি জাতীয় দৈনিকের ক্যাম্পাস প্রতিবেদক শামস জেবিনের ওপর হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে মত প্রকাশের অধিকার লঙ্ঘনের এ ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে যাতে আর না ঘটে তা নিশ্চিত করার জন্য আর্টিকেল নাইনটিন সরকার ও দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়র প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে।
আর্টিকেল নাইনটিন বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, এ ধরনের ঘটনা কেবল স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিবেশের জন্য হুমকি নয়, বরং দেশের সংবিধান প্রদত্ত ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একজন নাগরিকের বাকস্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকারেরও সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জিনিয়ার বহিষ্কারাদেশের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত অন্য সাংবাদিক এবং সকল শিক্ষার্থীর মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করবে। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বত:স্ফূর্ত মত প্রকাশের অধিকার চর্চা থেকে বঞ্চিত হবেন এবং প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের বিষয়ে সাংবাদিকদের গঠনমূলক সমালোচনাও বন্ধ হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, গত ১২ সেপ্টেম্বর বহিষ্কারের নোটিশ পান জিনিয়া।
বাংলাদেশ সময়: ০১৪১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯
টি আর/এমএমএস