আর এখন সবাই উৎসব আয়োজনে কোথাও কোনো ঘাটতি রয়েছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখছেন। যদিও কোথাও কোথাও আবার আলোকসজ্জা ও বাহ্যিক সাজসজ্জার কাজ চলছে।
এরইমধ্যে বরিশাল নগরের উত্তরাঞ্চল রাতের বেলা বাহারি আলোকসজ্জায় সজ্জিত হয়ে উঠছে। যার মধ্য দিয়ে উৎসবের আয়োজনকে আরও বর্ণিল করে তোলা হচ্ছে।
এদিকে, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বরিশাল মহানগরে এবারও সব থেকে বড় তোরণ নির্মাণ করেছে শংকর মঠ পূজা উদযাপন কমিটি। এছাড়াও বড় পূজা মণ্ডপ নির্মাণ করেছে শ্রী শ্রী পাষনময়ী কালী মাতার মন্দির। পাশাপাশি নানা ধরনের সাজসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে জগন্নাথ মন্দিরটিকে।
অপরদিকে ভিন্ন ধর্মী তোরণ ও আলোকসজ্জার কাজ করা হয়েছে ফলপট্টি মহানগর পূজা মণ্ডপে।
নগর ঘুরে দেখা গেছে, দুর্গাপূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতার বিষয়টি।
আর পূজায় মণ্ডপে মণ্ডপে নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে পুলিশ- আনসারের পাশাপাশি নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক টিম রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা।
এদিকে, জেলা প্রশাসক এস এম অজিয়র রহমান বরিশালের ৬১৯টি পূজা মণ্ডপের সেচ্ছাসেবকদের জন্য ৫ হাজার শার্ট স্ব-স্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। যা ইতোমধ্যে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৩, ২০১৯
এমএস/আরবি/