সোমাবার (৭ অক্টোবর) দুপুর ১টার সময় সদর উপজেলার ৬ নম্বর আউলিয়াপুর ইউনিয়নের কসবা খামার ঝাড়বাড়ী এলাকায় এ বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
আহত নেজামুল ইসলামকে দিনাজপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেদওয়ানুর রহিম বাংলানিউজকে জানান, নেজামুল ইসলাম টুকু ও তার ছেলে মোর্শেদুল ইসলাম বাড়ির পাশে নিজের ধান ক্ষেতে কাজ করছিলেন। দুপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। এ সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মোর্শেদুলের মৃত্যু এবং তার বাবা গুরুতর আহত হন। এ সময় নেজামুল ইসলাম টুকুর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে দিনাজপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছে হাসপাতালের চিকিৎসক ওয়াহেদুল হক।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৯
আরএ