সোমবার (১৪ অক্টোবর) ভোরে গাছের সঙ্গে ঝোলানো অবস্থায় শিশুটির মরদেহ দেখতে পায় পরিবারের লোকজন। তখন তার পুরো শরীর রক্তাক্ত, কান ও লিঙ্গ কাটা ছিল।
>>>নিহত শিশু তুহিনের বাবাসহ ৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
স্থানীয়রা জানান, কেজাউরা গ্রামের সাবেক মেম্বার আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে নিহত শিশু তুহিনের বাবা আব্দুল বাছিরের বিরোধ রয়েছে। ছালাতুল ও সোলেমান সাবেক মেম্বার আনোয়ার হোসেনের লোক। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এমন নৃশংস ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যে এ ঘটনায় তুহিনের বাবাসহ সাতজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে পুলিশ। তারা হলেন- তুহিনের চাচা আব্দুল মছব্বির, জমশেদ মিয়া, নাসির মিয়া, জাকিরুল, তুহিনের বাবা আব্দুল বাছির, তুহিনের খাইরুননেছা ও চাচাতো বোন তানিয়া।
দিরাই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু তাহের মোল্লা বাংলানিউজকে বলেন, শিশু তুহিন হত্যার ঘটনাটি তদন্ত করছে পুলিশ ও সিআইডি। দুইজনের নাম পাওয়া গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে তদন্ত অনেক এগিয়েছে। তদন্তের স্বার্থে সব কিছু বলতে পারছি না। তবে দ্রুতই এ ঘটনার কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৯
এনটি