ওই তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর, একজন এসআই, একজন এএসআই ছাড়াও আরও দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্তির আদেশ দেওয়া হয়েছে।
রংপুর পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) উপজেলার ভেণ্ডাবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে ওই আসামির মৃত্যু হলে উত্তেজিত এলাকাবাসীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে শামছুল হককে পীরগঞ্জ উপজেলার বড়দরগা বাজার থেকে আটক করে পুলিশ। পরে তাকে ভেণ্ডাবাড়ি তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে আটক রাখা হয়। বুধবার সকালের দিকে কারাগারে গ্রিলের সঙ্গে ফাঁস অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত জনতা ও পুলিশের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ সময় রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাফিজ উদ্দিন ও ভেণ্ডাবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলামসহ স্থানীয় জনতা, ব্যবসায়ী ও পথচারীসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। রংপুরের পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু মারুফ হোসেন ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৬, ২০১৯
জেডএস