দুদকের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির মানিলন্ডারিং অনুবিভাগের মহাপরিচালক আ ন ম আল ফিরোজ এবং বিএফআইইউয়ের পক্ষে মহাব্যবস্থাপক ও অপারেশন হেড জাকির হোসেন চৌধুরী এ সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়।
অনুষ্ঠানে দুর্নীতি দমন কমিশনের সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখ্ত বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন পরিচালিত মানিলন্ডারিং মামলায় সাজার হার শতভাগ। যদিও মামলার সংখ্যা কিছুটা কম। আমরা আশা করি, এ স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে দুদক যদি পর্যাপ্ত তথ্য পায় তাহলে মানিলন্ডারিং মামলার সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
তিনি বলেন, দেশ থেকে অর্থপাচার রোধ, পাচার করা অর্থ উদ্ধার এবং এ জাতীয় অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার জন্য সমন্বিত প্রয়াসের বিকল্প নেই। এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে নির্ধারিত নিয়মে তথ্য বিনিময়, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ, দমন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ, দমন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা করা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও দমন বিষয়ক ব্যবস্থার অবকাঠামোগত উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইউয়ের উপপ্রধান ও নির্বাহী পরিচালক ইসকেন্দার মিয়া, যুগ্মপরিচালক মো. নূরুন্নবী, মাসুদ রানা ও দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালক (প্রশাসন) জহির রায়হান, মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) সাঈদ মাহবুব খান, মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মফিজুর রহমান ভূঞা, মহাপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও আইসিটি) এ কে এম সোহেল প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৯
ডিএন/এএ