এই বাল্যবিয়ে অনেকটা গোপন সারা হলেও নজর এড়ায়নি প্রশাসনের। বিষয়টি জানতে পেরে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন পানছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
বর খোরশেদের দণ্ডপ্রাপ্ত বাবার নাম নজরুল ইসলাম, আর কনে আছিয়ার বাবার নাম আইয়ুব আলী।
সূত্র জানায়, বাল্যবিয়ের বিষয়টি জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা দুই পরিবারের সদস্যদের ডেকে কাগজপত্র যাচাই করেন। তখন দেখেন বর অষ্টম এবং কনে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া। মাদ্রাসায় ভর্তি রেজিস্টার অনুযায়ী তাদের বয়স যথাক্রমে ১৬ ও ১৪ বছর। পরে ইউএনও ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে বর-কনের বাবাকে কারাদণ্ড ও দুই কিশোর-কিশোরীকে প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত আলাদা থাকার নির্দেশ দেন।
পানছড়ি থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) খুশী রাম বাংলানিউজকে জানান, কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দু’জনকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
এডি/এইচএ/