সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে জেলা প্রশাসক (ডিসি) কার্যালয়ের নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট বীর আমির হামজা এ দণ্ড দেন।
এর আগে, এদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলা সদরের কামারজানি ও মোল্লারচর ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ও ইলিশসহ সাতজনকে আটক করা হয়।
এরা হলেন- মোল্লারচরের আশরাফ আলী; কামারজানির আনোয়ার হোসেন, এরশাদুল মিয়া, এমদাদুল হক, আসাদুল হক; কিপাড়ার আল-আমিন; এরেন্ডাবাড়ীর সোহেল রানা। এদের মধ্যে এমদাদুল হককে তিন হাজার এবং আসাদুল হককে এক হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। অন্য পাঁচজনকে তিন দেওয়া হয় তিনদিন করে কারাদণ্ড।
অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন- জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুদ দাইয়ান, সিনিয়র সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় ব্যানার্জী, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বীর আমির হামজা, নৌপুলিশের সদস্য ও মৎস্য অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী।
সঞ্জয় ব্যানার্জী বাংলানিউজকে জানান, অভিযানে জব্দ করা ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং ৫ কেজি ইলিশ সরকারি শিশু পরিবার (বালক) ও রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
ডিমওয়ালা মা ইলিশের প্রজনন নিরাপদ করতে গত ৯ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন দেশের সাত হাজার কিলোমিটার জলসীমায় সব ধরনের মাছ শিকার, মজুদ ও বিক্রি নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
এসআরএস