মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৫ মে জুয়েল প্যাদা তার মেয়েকে এনার্জি ড্রিঙ্ক টাইগারের সঙ্গে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে অজ্ঞান করে ধর্ষণ করেন।
পরে ২৮ মে জুয়েল প্যাদাকে একমাত্র আসামি করে নির্যাতিতার নানা আবদুল হামিদ কাজী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট আশরাফুল আলম। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট হুমাউন কবির।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৯
আরএ