বুধবার (৩০ অক্টোবর) রাতে কচুয়ার সদরে নিয়াজ ইকবালের নিজ বাসায় এই ঘটনা ঘটে। এঘটনায় দুইজনকে আসামি করে বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে কচুয়া থানায় মামলা দায়ের করেছেন আহত নিয়াজ ইকবাল।
মো. মুসফিকুর রহমান কচুয়া মধ্যপাড়া এলাকার মো. মশিউর রহমানের ছেলে। অন্য আসামি মো. আল আমিন (১৮) উপজেলার গিমটাকাঠি এলাকার বাসিন্দা।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বুধবার (৩০অক্টোবর) রাতে কচুয়া প্রেসক্লাব থেকে দাপ্তরিক কাজ থেকে বাড়িতে ফিরি। আগে থেকে আমার শোবার ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে থাকা মো. মুসফিকুর রহমান ও আল আমিন আমার ওপর হামলা করে। মো. মুসফিকুর রহমান ছুরি দিয়ে আমার বুকে আঘাত করে। আমি বাম হাত দিয়ে ঠেকালে আমার হাত কেটে যায়। চিৎকার শোনে স্থানীয়রা এসে মো. মুসফিকুর রহমান রাফিকে আটক করে পুলিশে হস্তান্তর করে।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুর রহমান ঘটনা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি নিয়াজ ইকবালকে ছুরিকাঘাতকারী মুসফিকুর রহমান রাফিকে স্থানীয়রা আটকে রাখে। পরে আমরা নিয়াজ ইকবালের বাসায় গিয়ে তাকে গ্রেফতার করি। এসময় তার কাছ থেকে একটি ছুরি ও ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
এঘটনায় আহত সাংবাদিক নিয়াজ ইকবাল বাদী হয়ে দুইজনকে আসামিকে করে মামলা করেছেন। অন্য আসামি আল আমিনকে আটকের জন্য পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে। আটক মুসফিকুর রহমানকে আদালতে সোপর্দের প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৯
এমএমইউ