প্রায় সাড়ে তিন বছর পর বিচারিক কার্যক্রম শেষে বুধবার (২৭ নভেম্বর) রায় হচ্ছে আলোচিত এ মামলার। ইতোমধ্যে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত এলাকায় রায় শুনতে আসা সাধারণ মানুষ বলছেন, জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি হবে, এই আশা রাখছি।
আব্দুল হক নামের এক ব্যক্তি বাংলানিউজকে বলেন, এ রায়ের সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি জড়িত। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি বিদেশিদের কাছে উজ্জ্বল হবে।
এদিকে আদালত প্রাঙ্গণে উৎসুক জনতার ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। প্রবেশে কড়াকড়ি সত্বেও মানুষের ভিড়ে লোকারণ্য আদালত এলাকা।
এদিকে রায় উপলক্ষে র্যাব ও পুলিশের সমন্বয়ে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয়ে ঢাকা পুরো আদালত এলাকা। পোশাকধারী আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ছাড়াও সাদা পোশাকে তৎপর রয়েছে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ ডিভিশনের ডিসি মুনতাসিরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, হলি আর্টিজান রায়কে কেন্দ্র করে আদালত পাড়া ও এর আশপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন রয়েছে সাদা পোশাকের গোয়েন্দা পুলিশ।
‘এছাড়া, আদালত প্রাঙ্গণজুড়ে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রাঙ্গণে জনসাধারণের প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। যারা প্রবেশ করবে, সবাইকে তল্লাশির মাধ্যমে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৯
এজেডএস/পিএম/কেআই/টিএম/এসএইচএস/এসএ