উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নৌ-বাহিনী, নৌ-পুলিশ, জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সহায়তায় মঙ্গলবার (১৯ মে) সকাল থেকেই মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হবে।
একই সঙ্গে সাইক্লোন সেল্টারে আশ্রয় নেওয়া মানুষের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য অতিরিক্ত ৪০০টিসহ সর্বমোট ১১০৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে।
ভোলার জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, সাবাইকে সতর্ক করার পাশাপাশি নিরাপদে আসতে সিপিপি ১০ হাজার ২০০ সেচ্ছাসেবী উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং শুরু করেছেন। নদী ও সাগরে অবস্থানরত সকল নৌযানকে নিরাপদ আশ্রয়ে আসতে বলা হয়েছে।
এছাড়াও আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষদের জন্য ৩ বেলা খাবারের ব্যবস্থা ছাড়াও নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও শিশু খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের আগে, ঘূর্ণিঝড়কালীন সময় ও ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী এ তিনটি ধাফেই কাজ করার জন্য সব প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বাংলাদেশ সময়: ০২১৫ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০২০
এনটি