পুরুষ কাঠবিড়ালিরা স্রেফ খায়, রোদ পোহায়, আর অলস সময় কাটায়। আর স্ত্রী কাঠবিড়ালিদের ক্ষেত্রে ঘটনাটি ঠিক উল্টো।
আর পরুষরা? দিনভর কতক্ষণ রোদ পোহায়, তাতেই ক্লান্ত হয়ে ঘুমায় গর্তে ঢুকে। আর্কটিক অঞ্চলের কাঠবেড়ালিদের এটাই স্বভাব।
কাঠবিড়ালিদের ওপর চালানো গবেষণা থেকে বেড়িয়ে এসেছে এ তথ্য। তাতে দেখা যায়, নারী কাঠবিড়ালিগুলো দিনে তিন থেকে ছয় ঘণ্টা কাজেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষগুলো গর্তের বাইরে যখন থাকে তখনও তাদের খুব কমই নড়াচড়া করতে দেখা যায়।
নারী কাঠবিড়ালিদের বাচ্চাকে দুধ দিতে হয় বলে একটু বেশি খেতে হয়। আর সে জন্য খাবার জোগাড় করে আনার দায়িত্ব তাদেরই।
পুরুষগুলো কোনো ধরনের ঝুঁকি নেয় না। তাতে যদি তাদের সঙ্গিনী বিপদের মুখেও পড়ে তাও না।
নিজেদের এলাকায় কর্তৃত্ব বজায় রাখা, সীমানার মধ্যে যাতে কেউ ঢুকে পড়তে না পারে সেটা নিশ্চিত করাও নারী কাঠবিড়ালিদেরই কাজ।
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ৩০টি স্ত্রী ও ১৮টি পুরুষ কাঠবিড়ালির ওপর গবেষণা চালিয়ে এসব তথ্য দিচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৬
এমএমকে/এএ