সম্প্রতি সরকারিভাবে মিরাইয়ের নামে টোকিওর স্থায়ী অধিবাসীর সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়। বিশ্বে এই প্রথম কোনো শারীরিক অস্তিত্বহীন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম সরকারি নথিপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হলো।
জাপানি ভাষায় মিরাই অর্থ ‘ভবিষ্যৎ’। বয়সের হিসাবে তার এখন টোকিওর কোনো প্রাথমিক স্কুলের প্রথম শ্রেণিতে পড়ার কথা।
মিরাই অনেকটা অ্যাপলের ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ‘সিরি’র অনুরূপ। তবে সে শুধু মানুষের টেক্সট মেসেজের জবাব দিতে পারে এবং তাকে পাঠানো ছবির কিছু বিশেষ পরিবর্তনও করতে সক্ষম। এছাড়া সাত বছর বয়সী একটা বালকের চিন্তা-ভাবনা যেমনটা হওয়া উচিত, মিরাইয়ের চিন্তা-ভাবনাও এর খুব কাছাকাছি।
মিরাইয়ের উদ্ভাবকদের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়, মিরাই ছবি তুলতে ও মানুষকে পর্যবেক্ষণ করতে পছন্দ করে। সে মানুষের সঙ্গে কথা বলতেও ভালোবাসে। যে কেউ তার সঙ্গে যে কোনো বিষয়ে কথা বলতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০১৭
এনএইচটি/এএ