তারা বলেছেন, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার মিটারেরও বেশী উচ্চতায় চলাচলকারী পর্বত কর্মী ও আরোহীদের মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশী। এমন ব্যাধিতে আক্রান্ত পর্বতারোহী হঠাৎ মনে করে বসেন, তাকে অনুসরণ করা হচ্ছে।
গবেষক দলের প্রধান হারমান ব্রাগার মনে করেন, নেপালী পোর্টার, শেরপা, অধিক উচ্চতার পর্বতারোহী সবার জন্যই এ গবেষণা সহায়ক হবে।
অস্ট্রিয়ার ইনসবুর্গ ইউনিভার্সিটি ক্লিনিকের এই গবেষক আরো বলেন, এ জাতীয় ব্যাধি পুরোটাই মানসিক। এ রোগের জন্য অতি উচ্চতাজনিত জৈবিক কারণগুলো দায়ী নয়।
ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর মাউন্টেন মেডিসিন সভাপতি ব্রাগার আরো বলেন, অতি উচ্চতাজনিত এই মানসিক ব্যাধি কোনো উপসর্গ ছাড়াই বাসা বাঁধতে পারে মনে।
আসছে বসন্তে হিমালয়ের পর্বত আরোহীদের মধ্যে এ নিয়ে আরো গবেষণা চালানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৭
জেডএম/