রোববার (২৩ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি জানান তিনি। এর আগে বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা তাকে প্রতীক বরাদ্দ দেন।
মোসাব্বির বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আমাকে নির্বাচনে পিছনে পড়ে যেতে হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশের পরও তারা আমার অনেক সময় নষ্ট করেছে। এখন আমার হাতে সময় মাত্র পাঁচদিন আছে। এ সময়ে আমার তেমন কিছু করার নেই। কিন্তু আমি বৈধ ছিলাম সেটা প্রমাণ করেছি। ’
তিনি আও বলেন, ‘১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট আমাকে বৈধ ঘোষণা করেছে। সে অনুযায়ী আমাকে প্রতীক বরাদ্দ দিতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু তারা সেখানে বিলম্ব করে। পরে আমি নির্বাচন কমিশনকে উকিল নোটিশ করায় তারা সময় নষ্ট করে ২০ ডিসেম্বর আমাকে প্রতীক দেয়। তাও আমি রিসিভ করি ২২ ডিসেম্বর। এখন আমার হাতে আর সময় নেই। কিন্তু আমি চাই আমি যে বৈধ প্রার্থী ছিলাম তা জনগণ যেন জানতে পারে। ’
এদিকে মৌলভীবাজারে ভোটের মাঠে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু করলেও সেখানে যোগ হয়েছেন আব্দুল মোসাব্বির। এখন মাঠে আছেন নৌকা প্রতীকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নেছার আহমদ। ঐক্যফ্রন্ট থেকে ধানের শীষ নিয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি এম নাসের রহমান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের রিকশা প্রতীকে লুৎফুর রহমান কামালী, বাসদ থেকে মই প্রতীকে অ্যাডভোকেট মো. মগনু মিয়া, ইসলামী আন্দোল বাংলাদেশ থেকে হাত পাখা নিয়ে মো. আসলম ও সিংহ প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মোসাব্বির।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৮
জিপি