বুধবার (২ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এ আদেশ দেন।
অস্ত্র ও মাদক আইনের দুই মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড শেষে জি কে শামীমকে আদালতে হাজির করা হয়।
এর আগে মঙ্গলবার মানি লন্ডারিং মামলায় শামীমকে গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ। ওইদিন এ মামলায় জিকে শামীমের সাত দেহরক্ষীকে চারদিনের রিমান্ডে পাঠান আদালত।
গত ২০ সেপ্টেম্বর যুবলীগ নেতা ও ঠিকাদার জিকে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে আটক করে র্যাব। ওই অভিযানে এক কোটি ৮০ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া ১৬৫ কোটি টাকার বেশি এফডিআর পাওয়া যায়, যার মধ্যে তার মায়ের নামে ১৪০ কোটি ও ২৫ কোটি টাকা শামীমের নামে। একইসঙ্গে পাওয়া যায় মার্কিন ডলার, মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্র।
পরদিন শামীম ও তার দেহরক্ষীদের গুলশান থানায় হস্তান্তর করে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে তিনটি মামলা দায়ের করে র্যাব। ওইদিন শামীমকে আদালতে হাজির করে অস্ত্র ও মাদক মামলায় ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
অন্যদিকে পুলিশের আবেদনে অস্ত্র মামলায় শামীমের দেহরক্ষীদের চার দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। আইন অনুযায়ী সিআইডি মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত করবে বলে সে সময় পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৯
এএ