অভিযোগ রয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে অঘোষিতভাবে এ সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন সম্রাট। তিনি কাকরাইলে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, দখলদারিত্ব, অপরাধ জগত ছাড়াও ঢাকা শহরের জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রণ করতেন।
তবে অভিযান শুরুর পর গত কয়েকদিন ধরেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন যুবলীগের এ নেতা। গা ঢাকা দেওয়ার পর কাকরাইলে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসে। রোববার (৬ অক্টোবর) তাকে আটকের পর কাকরাইল এলাকায় স্বস্তি ফিরেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কাকরাইল এলাকার এক ব্যবসায়ী বাংলানিউজকে বলেন, ‘এ এলাকায় ব্যবসা করতে হলে সম্রাটকে বাধ্যতামূলক চাঁদা দিতে হতো। তার সাঙ্গ-পাঙ্গরাই এ চাঁদা আদায় করতো।
স্বস্তি প্রকাশ করে আরেক ব্যবসায়ী বলেন, সম্রাট গ্রেফতার হওয়ায় কাকরাইল এলাকার সবাই খুশি। সম্রাটকে বড় অংকের টাকা দিয়ে এলাকায় ব্যবসা করতে হতো।
আরও পড়ুন>> ক্যাসিনোকাণ্ডে যুবলীগ নেতা সম্রাট আটক
বিল্লাল হোসেন নামের এক হকার বলেন, সম্রাটের লোকজন প্রতিদিন তার কাছ থেকে ১০০ টাকা করে চাঁদা নিতো।
জানা গেছে, রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর মাধ্যমে পুরো এলাকায় আধিপত্য গড়ে তুলে সম্রাট।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৯
টিএম/এইচএডি