কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিভিন্ন প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- রাজশাহী মহানগর যুবলীগ সভাপতি রমজান আলী, সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন বাচ্চু, সহ-সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, নিহত রাসেলের বড় ভাই আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন রাজা, তার স্ত্রী বর্ষা ও মা আনোয়ারা বেওয়া। তারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সব আসামিকে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবি করেন।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহী রেল ভবনে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে রাসেলসহ আরও পাঁচজন আহত হন। তাদের রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন রাসেল মারা যান। তিনি মহানগর যুবলীগের সদস্য ছিলেন। এছাড়া রাসেল মহানগরীর সিরোইল বাস্তুহারা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন।
এদিকে, যুবলীগ সদস্য রাসেল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মহানগরীর চন্দ্রিমা থানায় মামলা হয়েছে। তবে এ মামলার এজাহারে পুলিশ ইচ্ছেমতো আসামি করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এ মামলায় জেএসসি পরীক্ষার্থী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও আসামি আছে। পরিবারের দাবি, হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত জড়িত অনেকেই মামলার এজাহার থেকে বাদ পড়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৯
এসএস/ওএইচ/