গত বছরের ৭ জানুয়ারি টানা তৃতীয় বারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যেই এই সরকারের এক বছর পূর্ণ হয়েছে।
বর্তমানে মন্ত্রিসভায় একজন প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ২৫ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন এবং উপমন্ত্রী তিনজন। সূত্র বলছে, এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
আবার মন্ত্রিসভার এই সদস্যদের মধ্যে তিনজন টেকনোক্র্যাট কোটার। সূত্র এও বলছে, আগামীতে এই কোটায় আরও দুইজন নেওয়া হতে পারে মন্ত্রিসভায়।
এই মন্ত্রিসভা গঠনের পর একবার সংযোজন ও রদবদল হয়েছে। তখন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রিত্ব দেওয়া হয় একজনকে। এবং কয়েকজনের মন্ত্রণালয় পরিবর্তন করা হয়।
মন্ত্রিসভার নতুন সংযোজন ও দপ্তর রদবদল সবকিছুই নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর। তিনি চাইলে যেকোনো সময় এটা হতে পারে। তবে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনের আগে তিনি এটা চাইবেন না বলেই আভাস পাওয়া গেছে সূত্রে।
মন্ত্রিসভার নতুন সদস্য হওয়ার প্রত্যাশা অনেকেই করছেন। আবার বর্তমান মন্ত্রীরা প্রত্যাশা করছেন স্বপদে বহালে থাকার। এছাড়া নতুনদের অনেকের মধ্যেও প্রত্যাশা রয়েছে মন্ত্রিসভায় যুক্ত হওয়ার। পাশাপাশি যারা প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী আছেন, তারাও আশা করছেন পদোন্নতি পাওয়ার। তবে সবার আশা-প্রত্যাশার যে প্রতিফলন ঘটবে এটা কিন্তু নয়। এতে করে অনেকের মধ্যে সৃষ্টি হতে পারে হতাশার।
আসছে ৩০ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় এই সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঢাকার রাজনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সে অনুযায়ী ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নেমেছে দলটি।
বাংলাদেশ সময়: ০০২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০২০
এসকে/টিএ