বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির গোল্ডস জিম বাংলাদেশ পরিদর্শন করেছেন থাইল্যান্ডের মিনিস্টার কাউন্সিলর (কমার্শিয়াল) মিস্টার খেমাথাত আর্কাওয়াথাম্রং। গোল্ডস জিম বাংলাদেশ ও জুলকান ফাইটিং ক্লাবের বৃহৎ আয়োজন ও সুযোগসুবিধা দেখে তিনি প্রশংসা করেন।
গতকাল বিকাল ৪টায় তিনি বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে আসেন। এ সময় মিস্টার খেমাথাতকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির হেড অব অপারেশন ফুয়াদ বিন সাজ্জাদসহ গোল্ডস জিমের ট্রেনাররা। পরে তিনি গোল্ডস জিমের সম্পূর্ণ কমপ্লেক্স ঘুরে দেখেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন জিম ট্রেনার ও জুলকান ফাইটিং ক্লাবের ফাইটাররা।
জুলকান ফাইটিং ক্লাবে গিয়ে মিস্টার খেমাথাত ফাইটারদের সঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠেন। এ সময় এ থাই স্পোর্টসম্যান ফাইটারদের সঙ্গে স্মৃতিচারণা করেন। পাশাপাশি ফাইটিং ইনস্ট্রুমেন্টগুলোতে আঘাত করেন। পরিদর্শন শেষে মিনিস্টার কাউন্সিলর (কমার্শিয়াল) মিস্টার খেমাথাত আর্কাওয়াথাম্রং বলেন, ‘এটা (গোল্ডস জিম সেন্টার ও জুলকান ফাইটিং ক্লাব) খুবই চমৎকার এবং অনেক বড়! আমি খুবই কম সময় নিয়ে যতটুকু দেখলাম, এখানে সব ধরনের সুযোগসুবিধা রয়েছে; যা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন। এখন এটাকে কাজে লাগাতে হবে। আরও প্রাণবন্ত করে তুলতে হবে।
দীর্ঘমেয়াদি একটি শরীরচর্চা কেন্দ্রে পরিণত করাই এর সফলতা। ’ জুলকান ফাইটিং ক্লাবের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘এটা আমার খুবই চমৎকার লেগেছে। দুজন পুরস্কারজয়ী ফাইটার আমাকে স্বাগত জানিয়েছেন। এখানে নারী ফাইটারও আছেন জেনে ভালো লাগল। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে থাই স্পোর্টসের সঙ্গে জুলকান ফাইটিং ক্লাবের একটা সমঝোতা হবে; যা বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার খেলাগুলো সম্প্রসারিত হবে। ’
সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন