সূত্র জানায়, বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই খালেদা জিয়ার রায়ের কপি হাইকোর্টে পাঠানো হবে। নথির কাজ প্রায় শেষ।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ৫ম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান বিদেশ থেকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের নামে আসা দুই কোটি ১০ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছর এবং তারেক রহমানসহ অন্য আসামিদের ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি রায়ের অনুলিপি বিচারিক আদালত থেকে হাইকোর্টে পৌঁছে।
এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিলের গ্রহণযোগ্যতার শুনানির জন্য হাইকোর্টের কার্যতালিকায় তোলা হয়। ওইদিন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়ার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন।
একইসঙ্গে খালেদার জামিন শুনানির জন্য ১৫ দিনের মধ্যে সব বিচারিক নথি হাইকোর্টে জমা দিতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
রায়ের পর পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরান কারাগারে রাখা হয়েছে খালেদা জিয়াকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৭, ২০১৮
এমআই/জেডএস