রোববার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে দলের বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিযোগ করেন।
ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতিতে ফখরুল বলেন, ‘বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার এখন জনসমাগম দেখলেই আঁতকে উঠছে।
‘বিএনপিসহ বিরোধী নেতাকর্মীদেরকে গুম, খুন ও অপহরণ, বানোয়াট মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের মাত্রা এতটাই তীব্র মাত্রা ধারণ করেছে যে, দেশ যেন এখন জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে। ’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শান্তিপূর্ণ জনসভাকে কেন্দ্র করে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মজিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রহমান, ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন, ওয়ারী থানা বিএনপি নেতা লিঠু, নিউমার্কেট থানা বিএনপি নেতা জসিম, আলমগীর, মোয়াজ্জেম, নওগাঁ জেলাধীন বদলগাছি থানা যুবদল নেতা জহিরুল ইসলাম, পাবনা জেলাধীন সাথিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামসুর রহমান, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি নেতা মনি পাহিনী, হৃদয়, সম্রাট পাহিনীসহ ১০ জন, নোয়াখালী সূবর্ণচর বিএনপি নেতা ও ঢাকাস্থ সূর্বণচর জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি এম এ কালাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাসাসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খালেদ এনাম মুন্না, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আবুল কালাম, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মেহেদী হাসান লিটু, নাঙ্গলকোট থানা ছাত্রদলের সদস্য আহসান মজুমদার নিশাত, যুবদল নেতা ইসমাইল মজুমদার, মো. শিহাব খন্দকার, বটতলী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো, ইয়াসিন আলী, সহ-সভাপতি মনছুর আহম্মদ ভূঁঞা, জোড্ডা ইউনিয়ন যুবদল নেতা মো, ছাদেক, ছাত্রদল নেতা মো. ওমর ফারুক খোকন, বটতলী ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইসরাফিল হোসেন সুমনসহ প্রায় আড়াই শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার খালেদ মাহবুব শ্যামলের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তি ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রহমানের অবস্থান নিশ্চিতকরণেরও জোর দাবি জানান ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বাংলাদেশ সময়: ০২১০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০১, ২০১৮
টিএম/জিপি