ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিএনপি

বিএনপির মনোনয়ন চিঠি পেলেন যারা

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৫৫৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৮
বিএনপির মনোনয়ন চিঠি পেলেন যারা বাংলানিউজ গ্রাফিকস

ঢাকা: জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোটকে ৬০টি আসন ছাড় দিয়ে ২৪০টি আসনে প্রার্থী দেবে বিএনপি। এ লক্ষ্যে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে দলটি। সেখান থেকে তিন হাজার প্রার্থীর সাক্ষাৎকার নিয়ে আট শতাধিক প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছে।

সোমবার (২৬ নভেম্বর) ও মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) দু’দিন গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের চিঠি দেওয়া হয়। প্রতিটি আসনে এক থেকে ৬ জন প্রার্থীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এমনকি জোটকে যেসব আসন ছাড়া হয়েছে এমন অনেক আসনেও বিএনপি দলীয় প্রার্থীদের চিঠি দিয়েছে।  

মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাত পর্যন্ত চিঠি দেওয়া হয়। বুধবার সকালেও কয়েকজনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। শেষ পর্যন্ত কতোজন প্রার্থীকে মনোনয়নের চিঠি দেওয়া হয়েছে তার সঠিক কোনো হিসাব বা তালিকা গণমাধ্যমে দেওয়া হয়নি। প্রার্থীরা মনোনয়ন চিঠি নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের নাম ও আসন নম্বর সংগ্রহ করা হয়েছে। এখানে যে তালিকা দেওয়া হয়েছে তা বিএনপির অফিশিয়াল কোনো তালিকা নয়। এতে অনেক নাম বাদও পড়তে পারে। আবার নামে মিল নাও হতে পারে।

বিএনপির মহাসচিবসহ দলের অফিসের দায়িত্বে নিয়োজিতদের কাছে একাধিকবার তালিকা চাওয়া হলেও তারা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। বুধবার বিকেলে চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলানিউজকে বলেন, ৩০০ আসনের জন্য আট শতাধিক চিঠি দেওয়া হয়েছে। তালিকা করা শেষ হয়নি। ৭ ডিসেম্বরের  পরে চূড়ান্ত তালিকা দেওয়া হবে। জোটের শরীক অনিবন্ধিত দল জামায়াত ইসলামীকে ২৫টি, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) ৫টি, নাগরিক ঐক্যকে ৯টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের একাংশকে ৩টি, লেবার পার্টিকে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া জোটের নিবন্ধিত দলগুলো নিজ নিজ দলের মনোনয়ন জমা দেবেন। তাদের সঙ্গে ৭ তারিখের পরে আসন বণ্টন চূড়ান্ত হলে অতিরিক্ত জমাদানকারীরা প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করে নেবেন। একই সঙ্গে বিএনপির যারা চূড়ান্ত মনোনয়ন পাবেন না তারাও প্রার্থীতা প্রত্যাহার করবেন।  

তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমার শেষ ছিল বুধবার (২৮ নভেম্বর)। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৯ ডিসেম্বর। আর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর।

বিএনপির যারা চিঠি পেয়েছেন বিভাগ অনুযায়ী সে তালিকা দেওয়া হলো।

রংপুর বিভাগ

পঞ্চগড়-১: ব্যারিস্টার নওশাদ জমির ও তৌহিদুল ইসলাম। পঞ্চগড়-২: জাহিদুর রহমান, ফরহাদ হোসেন আজাদ ও ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান (জাগপা)।

ঠাকুরগাঁও-১: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর; ঠাকুরগাঁও-২: মো. আবদুস সালাম, জুলফিকার মুর্তাজা চৌধুরী তুলা ও আব্দুল হাকিম (জামায়াত); ঠাকুরগাঁও-৩: জাহিদুর রহমান ও জিয়াউল ইসলাম জিয়া।

দিনাজপুর-১: মঞ্জুরুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ ও মোহাম্মদ হানিফ (জামায়াত);  দিনাজপুর-২: সাদিক রিয়াজ ও  পিনাক চৌধুরী, দিনাজপুর-৩: সৈয়দ জাহাঙ্গীর ও মোজাম্মেল হোসেন দুলাল; দিনাজপুর-৪: হাফিজুর রহমান ও আক্তারুজ্জামান মিয়া; দিনাজপুর-৫: রেজাউল হক ও এসএম জাকারিয়া বাচ্চু; দিনাজপুর-৬: লুৎফর রহমান মিন্টু ও শাহীনুর ইসলাম মন্ডল।

কুড়িগ্রাম-১: আবুল হাসান কায়কোবাদ, আবু বকর সিদ্দিক; কুড়িগ্রাম-৩: তাসভীরুল ইসলাম ও আবদুল খালেক; কুডিগ্রাম-৪: আজিজুর রহমান ও মোকলেসুর রহমান; 

লালমনিরহাট-১: মোশারফ রহমান; লালমনিরহাট-২: সালাউদ্দিন হেলাল; লালমনিরহাট-৩: আসাদুল হাবীব দুলু।

নীলফামারী-১: ন্যান্সি রহমান ও রফিকুল ইসলাম; নীলফামারী-৩: আজিজুল ইসলাম (জামায়াত); নীলফামারী-৪: বেবী নাজনীন ও আমজাদ হোসেন।

রংপুর-১: মোকাররম হোসেন সুজন ও ওয়াহেদুজ্জামান মাবু; রংপুর-২: মোহাম্মদ আলী; রংপুর-৩: মোজাফফর হোসেন ও রিটা রহমান; রংপুর-৪: আমিনুল রহমান রাঙা ও এমদাদুল হক ভরসা; রংপুর-৫: ডা. মমতাজ, শাহ মো. সোলায়মান আলম ও  গোলাম রব্বানী (জামায়াত), রংপুর-৬: সাইফুল ইসলাম।

গাইবান্ধা-১: খন্দকার আহাদ আহমেদ, মাহমুদুন্নবী টিটুল,মাজেদুর রহমান সরকার (জামায়াত); গাইবান্ধা-২: আব্দুর রশিদ সরকার; গাইবান্ধা-৩: ডা. মঈনুল হাসান সাদিক, রওশনারা খাতুন; গাইবান্ধা-৪: ফারুক কবির আহমেদ, মো. ওবায়দুল হক সরকার, অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম।

রাজশাহী বিভাগ

জয়পুরহাট-১: ফয়সাল আলীম ও মো. ফজলুর রহমান; জয়পুরহাট-২: মো. খলিলুর রহমান ও ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা।

বগুড়া-১: কাজী রফিকুল ইসলাম ও মো. শোকরানা; বগুড়া-৩: আবদুল মুহিত তালকদার ও মাসুদা মোমেন; বগুড়া-৫: গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ও জানে আলম খোকা; বগুড়া-৬ : খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম ও আলমগীর; বগুড়া-৭: খালেদা জিয়া, মোর্শেদ মিলটন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: মো. শাহজাহান মিয়া ও বেলালী বাকী ইদ্রিসি; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আনারুল ইসলাম; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: আব্দুল ওয়াহেদ ও হারুনর রশীদ।

নওগাঁ-১: ডা. সালেক চৌধুরী ও মোস্তাফিজুর রহমান; নওগাঁ- ২: শামসুজ্জামান খান ও খাজা নজিব উল্লাহ চৌধুরী; নওগাঁ-৩: রবিউল আলম বুলেট ও পারভেজ আরেফীন সিদ্দিকী; নওগাঁ-৪: শামসুল আলম প্রামানিক ও ডা. একরামুল বারীটিপু; নওগাঁ-৫: জাহেদুল ইসলাম ধলু ও নজমুল হক সনি; নওগাঁ-৬: আলমগীর কবির ও শেখ রেজাউল ইসলাম রেজু।

রাজশাহী-১: মো. আমিনুল হক; রাজশাহী-২: মিজানুর রহমান মিনু ও সাঈদ হাসান; রাজশাহী-৩: এ কে এম মতিউর রহমান মন্টু ও শফিকুল হক মিলন; রাজশাহী-৪: মো. নাদিম মোস্তফা, মো. আবু হেনা, মো. নুরুজ্জামান খান মনির ওমো. আব্দুল গফুর; রাজশাহী-৬: আবু সাঈদ চাঁদ, মো. নুরুজ্জামান খান মানিক ও দেবাশীষ রায় মধু।

নাটোর-১: কামরুন্নাহার শিরিন ও তাইফুল ইসলাম টিপু; নাটোর-২: রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ছবি; নাটোর-৩: দাউদার মাহমুদ ও আনোয়ার  ইসলাম আনু; নাটোর-৪: আব্দুল আজিজ।

সিরাজগঞ্জ-১: রুমানা মোর্শেদ কনক চাঁপা ও নাজমুল হাসান রানা; সিরাজগঞ্জ-২: ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও তার স্ত্রী রুমানা মাহমুদ; সিরাজগঞ্জ-৩: আব্দুল মান্নান তালুকদার ও আইনুল হক; সিরাজগঞ্জ-৪: মাওলানা রফিকুল ইসলামখান (জামায়াত); সিরাজগঞ্জ-৫: রকিবুল করিম খান পাপ্পু, মেজর (অব.) মনজুর কাদের ও আমিরুল ইসলাম খান আলিম; সিরাজগঞ্জ-৬: কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিশ ও এম এ মুহিত।

পাবনা-২: এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব; পাবনা-৩: কে এম আনোয়ারুল ইসলাম; পাবনা-৪: হাবিবুর রহমান হাবিব ও সিরাজুল ইসলাম; পাবনা-৫: শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস ও মামুনুর রশীদ খান।

খুলনা বিভাগ

মেহেরপুর-১: মাসুদ অরুন; মেহেরপুর-২: আমজাদ হোসেন, জাভেদ মাসুদ মিল্টন।
 
কুষ্টিয়া-১: রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা ও রমজান আলী; কুষ্টিয়া-২: ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী ও ফরিদা ইয়াসমিন; কুষ্টিয়া-৩: অধ্যাপক সোহরাব উদ্দিন ও জাকির হোসেন সরকার; কুষ্টিয়া-৪: সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও নুরুল ইসলাম আনসার প্রমাণিক।
 
চুয়াডাঙ্গা-১: বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু; চুয়াডাঙ্গা-২: মাহমুদ হাসান খান ওরফে বাবু খান।
 
ঝিনাইদহ-১: কেন্দ্রীয় মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক আ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ এবং বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু, ঝিনাইদহ-২: এস এম মশিউর রহমান ও এম এ মজিদ; ঝিনাইদহ-৩: আসনে কণ্ঠশিল্পী মনির খান ও শহিদুল ইসলাম মাস্টারের ছেলে মেহেদী হাসান রনি, মতিয়ার রহমান (জামায়াত); ঝিনাইদহ-৪: স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ।
 
মাগুরা-১: মনোয়ার হোসেন খান; মাগুরা-২: নিতাই রায় চৌধুরী ও মোজাফফর হোসেন টুকু।
 
যশোর-১: মফিজুল হাসান ও হাসান জহির, যশোর-২: সাবিরা সুলতানা; যশোর-৩: আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ও সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু; যশোর-৪: টিএস আইয়ুব ও মতিয়ার রহমান ফারাজী; যশোর-৫: মুফতি মো. ওয়াক্কাস (জমিয়তে উলামায়ের একাংশ)। যশোর-৬: অমলেন্দু দাস অপু, আবুল হোসেন আজাদ ও আবদুস সামাদ বিশ্বাস। যশোরের দু’টি আসনে বিএনপির মনোনয়নের ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

নড়াইল-: বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, এস এম সাজ্জাদ হোসেন ও এস কে এম সাজ্জাদ হোসেন; নড়াইল-২: ন্যাশনাল পিপলস পার্টি চেয়াম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ।

খুলনা-১: আমীর এজাজ খান, খুলনা-২: নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩: রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪: আজিজুল বারী হেলাল; শরীফ শাহ কামাল তাজ, খুলনা-৫: মামুন রহমান, ডা. গাজী আবদুল হক, মিয়া গোলাম পরওয়ার (জামায়াত); খুলনা-৬: আবুল কালাম আযাদ (জামায়াত)
 
বাগেরহাট-১: শেখ মুজিবুর রহমান, মাসুদ রানা; বাগেরহাট-২: এম এ সালাম, আকরাম হোসেন, বাগেরহাট-৩: শেখ ফরিদুল ইসলাম; বাগেরহাট-৪: খায়রুজ্জামান শিপন, সাতক্ষীরা-১: হাবিবুর রহমান হাবিব; সাতক্ষীরা-৪: কাজীআলাউদ্দিন।
 
বরিশাল বিভাগ

বরগুনা-১: মতিউর রহমান তালুকদার ও নজরুল ইসলাম মোল্লা; বরগুনা-২: নুরুল ইসলাম মনি ও অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব।

পটুয়াখালী-১: আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রী সুরাইয়া আলতাফ চৌধুরী; পটুয়াখালী-২: শহীদুল আলম তালুকদার ও তার স্ত্রী সালমা আলম; পটুয়াখালী-৩: গোলাম মাওলা রনি, হাসান মামুন ও মো. শাজাহান; পটুয়াখালী-৪: এবিএমমোশাররফ হোসেন ও মনিরুজ্জামান মনির।
ভোলা-১: আন্দালিব রহমান পার্থ (বিজেপি); ভোলা-২: হাফিজ ইব্রাহিম; ভোলা-৩: হাফিজ উদ্দিন আহমেদ; ভোলা-৪: নাজিমউদ্দিন আলম।

বরিশাল-১: জহির উদ্দিন স্বপন ও ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সোবহান; বরিশাল-২: সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ও শহীদুল হক জামাল; বরিশাল-৩: সেলিমা রহমান ও জয়নাল আবেদীন; বরিশাল-৪: মেজবাহ উদ্দিনফরহাদ ও রাজিব আহসান; বরিশাল-৫: মুজিবর রহমান সরোয়ার ও এবায়দুল হক চান; বরিশাল-৬: আবুল হোসেন খান ও রশিদ খান।

ঝালকাঠি-১: শাহজাহান ওমর বীর উত্তম; ঝালকাঠি-২: রফিকুল ইসলাম জামাল, ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো ও জেবা খান।

পিরোজপুর-১: ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন, জাতীয় পার্টির মোস্তফা জামাল হায়দার ও শামীম সাঈদী (জামায়াত); পিরোজপুর-২: লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা.  মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও আহম্মেদ সোহেল মঞ্জুর সুমন, পিরোজপুর-৩: রুহুল আমিন দুলাল ওকর্নেল (অব.) শাহজাহান মিয়া।
 
ঢাকা বিভাগ

টাঙ্গাইল-১: ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, শহিদুল ইসলাম ও সরকার শহীদুল ইসলাম; টাঙ্গাইল-২: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও শামছুল আলম তোফা; টাঙ্গাইল-৩: লুৎফর রহমান খান আজাদ ও মাইনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪: লুৎফর রহমানমতিন ও আব্দুল হালিম; টাঙ্গাইল-৫: মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ও ছাইদুল হক ছাদু; টাঙ্গাইল-৬: গৌতম চক্রবর্তী ও নুর মোহাম্মদ খান; টাঙ্গাইল-৭: আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও সাঈদ সোহরাব।

ঢাকা-১: ফাহিমা হোসাইন জুবলী ও খন্দকার আবু আশফাক; ঢাকা-২: আমান উল্লাহ আমান; ঢাকা-৩: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়; ঢাকা-৪: সালাহউদ্দিন আহমেদ; ঢাকা-৫: নবীউল্লাহ নবী; ঢাকা-৬: ইশরাক হোসেন ও আবুল বাশার; ঢাকা-৮: মির্জা আব্বাস ও সাজ্জাদ জহির; ঢাকা-৯: মির্জা আব্বাস, আফরোজা আব্বাস ও হাবিবুর রশীদ, হাবীব-উন নবী সোহেল; ঢাকা-১১: শামীম আরা বেগম; ঢাকা-১২: সাইফুল আলম নীরব; ঢাকা-১৩: আবদুস সালাম ও আতাউর রহমান ঢালী; ঢাকা-১৪: আমিনুল হক ও সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক; ঢাকা-১৬: মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ হাসান; ঢাকা-১৭: মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী, কামাল জামাল মোল্লা ঢাকা-১৮: এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন ও মো. বাহাউদ্দীনসাদী; ঢাকা-১৯: ডা. দেওয়ান মো. সালাহ্উদ্দিন; ঢাকা-২০: ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান ও সুলতানা আহমেদ।
নরসিংদী-১: খায়রুল কবির খোকন; নরসিংদী-৩: সানাউল্লাহ মিয়া ও মনজুর এলাহী; নরসিংদী-৪: আব্দুল কাদির ভূঁইয়া।

ফরিদপুর-১: শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর; ফরিদপুর-২: শহীদুল ইসলাম বাবুল; ফরিদপুর-৪: শাহরিয়া ইসলাম শায়লা।

গোপালগঞ্জ-১: সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২: সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ-৩: এস এম জিলানি
 
রাজবাড়ী-১: আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম, রাজবাড়ী-২: নাসিরুল হক সাবু, মো. হারুন অর রশীদ।
 
মাদারীপুর-১: সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২: মিল্টন বৈদ্য, মাদারীপুর-৩: আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন
 
শরীয়তপুর-১: সরদার নাছির উদ্দিন কালু, শরীয়তপুর-২: শফিকুর রহমান কিরন, শরীয়তপুর-৩: মিয়া নুরুদ্দিন অপু
 
কিশোরগঞ্জ-১: রেজাউল করিম খান চুন্নু, অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম শরীফ, খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, কিশোরগঞ্জ-২: মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ-৩: জালাল মোহাম্মদ গাউস, ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন, কিশোরগঞ্জ-৪: মো. ফজলুর রহমান, সুরঞ্জন ঘোষ, কিশোরগঞ্জ-৫: শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল, তার ছেলে মাহমুদুর রহমান উজ্জ্বল, কিশোরগঞ্জ-৬: শরীফুল আলম।
 
মুন্সিগঞ্জ ১: শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও মীর সরফত আলী সপু; মুন্সিগঞ্জ-২: শাহ সৈয়দ সরোয়ার।
 
নারায়ণগঞ্জ-১: অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, কাজী মনিরুজ্জামন মনির ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু; নারায়ণগঞ্জ-২: মাহমুদুর রহমান সুমন, আতাউর রহমান খান আঙ্গুর ও নজরুল ইসলাম আজাদ; নারায়ণগঞ্জ-৩: আজহারুল ইসলাম মান্নান ও খন্দকার আবু জাফর; নারায়ণগঞ্জ-৪: মোহাম্মদ শাহ আলম ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এবং নারায়ণগঞ্জ-৫: অ্যাডভোকেট আবুল কালাম ও মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ। তবে এই আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এসএম আকরামের নাম রয়েছে।
 
গাজীপুর-১: চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী; গাজীপুর-২: সালাহউদ্দিন সরকার ও মঞ্জুরুল করিম রনি; গাজীপুর-৩ আসনটি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে; গাজীপুর-৪: শাহ রিয়াজুল হান্নান; গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন ও মনির হোসেন।
 
ময়মনসিংহ বিভাগ

ময়মনসিংহ-১: সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আলী আজগর, আফজাল এইচ খান ও মো.  সালমান ওমর; ময়মনসিংহ-২: শাহ শহীদ সারোয়ার ও আবুল বাশার আকন্দ; ময়মনসিংহ-৩: ডা. আব্দুস সেলিম ও আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরণ; ময়মনসিংহ-৪: ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ ও দেলোয়ার হোসেন খান দুলু; ময়মনসিংহ-৫: এ কে এম মোশাররফ হোসেন, জাকির হোসেন বাবলু ও মো. জাকারিয়া; ময়মনসিংহ-৬: ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ্দিন আহমেদ ও আখতারুল আলম ফারুক; ময়মনসিংহ-৭: ডা: মাহাবুবুর রহমান লিটন ও আমিন সরকার; ময়মনসিংহ-৮: লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু ও শাহ নুরুল কবির শাহীন; ময়মনসিংহ-৯: খুররম খান চৌধুরী ও ইয়াসের খান চৌধুরী; ময়মনসিংহ-১০: এ বি সিদ্দিকুর রহমান ও আখতারুজ্জামান বাচ্চু; ময়মনসিংহ-১১: ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু।

নেত্রকোনা-১: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল; নেত্রকোনা-২: আশরাফ উদ্দিন, এটিএম আব্দুল বারী ও ডা. মো. আনোয়ার হোসেন, নেত্রকোনা-৩: রফিকুল ইসলাম হেলালী ও দেলোয়ার হোসেন ভূইয়া; নেত্রকোনা-৫: রাবেয়া খাতুন ও আবুতাহের তালুকদার।

শেরপুর-১: মো. হযরত আলী; শেরপুর-২:একেএম মোখলেসুর রহমান রিপন; শেরপুর-৩: মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ও মাহমুদ রুবেল।

জামালপুর-১: রশিদুজ্জামান মিল্লাত/আব্দুল কাইয়ুম; জামালপুর-৩: মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল; জামালপুর-৪: ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম; জামালপুর-৫: অ্যাডভোকেট ওয়ারেছ আলী মামুন।

সিলেট বিভাগ

সিলেট-১:  ইনাম আহমদ চৌধুরী, খন্দকার আবদুল মুক্তাদির; সিলেট-২:  তাহসিনা রুশদীর লুনা

সিলেট-৩: শফি আহমদ চৌধুরী, এমএ সালাম; সিলেট-৪: দিলদার হোসেন সেলিম, শামসুজ্জামান; সিলেট-৫: মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী (জামায়াত); সিলেট-৬: ফয়সল আহমদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকিব (ইসলামী ঐক্যজোট), মাওলানা হাবিবুর রহমান (জামায়াত)।
 
সুনামগঞ্জ-১: নজির হোসেন, কামরুজ্জামান কামরুল; আনিসুল হক; সুনামগঞ্জ-২: নাছির উদ্দিন চৌধুরী, তাহির রায়হান চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩: শাহিনুর পাশা (জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী); সুনামগঞ্জ-৪: ফজলুল হক আসপিয়া, দেওয়ানজয়নুল জাকেরিন; সুনামগঞ্জ-৫: কলিম উদ্দিন আহমদ, মিজানুর রহমান চৌধুরী
 
মৌলভীবাজার-১: এবাদুর রহমান চৌধুরী, নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠু; মৌলভীবাজার-২: সুলতান মুহাম্মদ মনসুর (ঐক্যফ্রন্ট);  মৌলভীবাজার-৩: এম নাসের রহমান,  রেজিনা নাসের; মৌলভীবাজার-৪:  মুজিবুর রহমান চৌধুরী, মুঈদআশিক চিশতী।

হবিগঞ্জ-১: ড. রেজা কিবরিয়া (গণফোরাম); হবিগঞ্জ-২: সাখাওয়াত হোসেন জীবন; হবিগঞ্জ-৩: জি কে গউস, হবিগঞ্জ-৪: সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়সল।
 
সুনামগঞ্জ-১: কামরুজ্জামান কামরুল; সুনামগঞ্জ-২: অ্যাডভোকেট তাহির রায়হান চৌধুরী ও নাসির চৌধুরী; সুনামগঞ্জ-৪: দেওয়ান জয়নুল জাকেরিন।
 
চট্টগ্রাম বিভাগ

কুমিল্লা-১: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও এমকে আনোয়ারের ছেলে; কুমিল্লা-২: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও তার ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন; কুমিল্লা-৩: স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার স্ত্রী অধ্যাপক ড. শাহিদা রফিক; কুমিল্লা-৪: সাহিদা রফিক ও রেজভিউল আহসান; কুমিল্লা-৫: শওকত মাহমুদ ও অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস, কুমিল্লা-৬: হাজি আমিনুর রশিদ ইয়াসিন, মনিরুল হক চৌধুরী, মো. মোস্তাক মিয়া ও সৈয়দ গোলামমহিউদ্দিন ইকরাম (জমিয়তে উলামায় ইসলাম); কুমিল্লা-৯: আনোয়ারুল আজিম; কুমিল্লা-১০: মনিরুল হক চৌধুরী (দুটি আসনে পেয়েছেন), মোবাশ্বির আলম ভুইয়া, মীর আবু জাফর শামসুদ্দিন (দিদার); কুমিল্লা-১১ সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের (জামায়াত)।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: সৈয়দ একরামুজ্জামান; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: উকিল আব্দুস সাত্তার, শেখ মো. শামিম ও তরুণ দে; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: ড. তৌফিকুল ইসলাম ও খালেদ মাহমুদ শ্যামল; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: নাসির উদ্দিন, মুশফিকুর রহমান, মুসলিম উদ্দিন;  ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: তকদির হোসেন মো. জসিন ও নাজমুল হোসেন তাপস;  ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: আব্দুল খালেক ও রফিক সিকদার।

চাঁদপুর-১: সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. এহসানুল হক মিলন ও মোশারফ হোসেন; চাঁদপুর-২: ড. জালালউদ্দিন ও তানভীর হুদা; চাঁদপুর-৩: ফরিদ আহমেদ মানিক ও রাশেদা বেগম হীরা; চাঁদপুর-৪: সাবেক এমপি লায়ন হারুন অর রশীদ ও এম হারুন; চাঁদপুর-৫ ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ও এম এ মতিন।

নোয়াখালী-১: মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মামুনুর রশীদ; নোয়াখালী-২: জয়নুল আবদিন ফারুক, তামান্না ফারুক থীমা ও জাফর ইকবাল; নোয়াখালী-৩: বরকত উল্লাহ বুলু ও ডা. কাজী মাজহারুল ইসলাম; নোয়াখালী-৪: শাহিনুর বেগম; নোয়াখালী-৫: মওদুদ আহমদ, নোয়াখালী-৬: ফজলুল আজিম।

লক্ষ্মীপুর-১: শাহাদাত হোসেন সেলিম (এলডিপি); লক্ষ্মীপুর-২: আবুল খায়ের ভুইয়া; লক্ষ্মীপুর-৩: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী; লক্ষ্মীপুর-৪: আশরাফ উদ্দিন নিজান, আসম আব্দুর রব (জেএসডি)।

ফেনী-১: খালেদা জিয়া, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, ফেনী-২: জয়নাল আবেদীন (ভিপি জয়নাল); ফেনী-৩: আব্দুল আউয়াল মিন্টু, মো. আকবর হোসেন ও আবদুল লতিফ জনি।

চট্টগ্রাম-১: কামাল উদ্দিন আহমেদ, নুরুল আমিন ও মনিরুল ইসলাম ইউসুফ; চট্টগ্রাম-২: গোলাম আকবর খন্দকার, ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী ও মো. সালাহউদ্দিন; চট্টগ্রাম-৩: মোস্তফা কামাল পাশা ও নুরুল মোস্তফা খোকন; চট্টগ্রাম-৪: লায়ন আসলাম চৌধুরী ও এওয়াইবি সিদ্দিকী; চট্টগ্রাম-৫: মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন ও ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা ও মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মুহম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক (কল্যাণ পার্টি); চট্টগ্রাম-৭: কুতুব উদ্দিন বাহার ও শওকত আলীনুর; চট্টগ্রাম-৮: মোরশেদ খান ও আবু সুফিয়ান; চট্টগ্রাম-৯: ডা. শাহাদাত হোসেন ও শামসুল আলম; চট্টগ্রাম-১০: আবদুল্লাহ আল নোমান ও মোশাররফ হোসেন দীপ্তি; চট্টগ্রাম-১৩: সারওয়ার জামাল নিজাম ও মোস্তাফিজুর রহমান; চট্টগ্রাম-১৪: কর্নেল অব. অলি আহমদ (এলডিপি); চট্টগ্রাম-১৫: আনম শামসুল ইসলাম (জামায়াত); চট্টগ্রাম-১৬: আসনে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী।

কক্সবাজার-১: হাসিনা আহমেদ; কক্সবাজার-২: আলমগীর ফরিদ, এএইচএম হামিদুর রহমান আজাদ (জামায়াত), কক্সবাজার-৩: লুৎফর রহমান কাজল; কক্সবাজার-৪: শাহজাহান চৌধুরী ও মো. সালাহ্উদ্দিন; বান্দরবান: সাচিং প্রু জেরি ও উম্মে কুলসুম সুলতানা; রাঙামাটি: দীপেন দেওয়ান ও মনি স্বপন দেওয়ান; খাগড়াছড়ি: আব্দুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া।  
 
বাংলাদেশ সময়: ০০০৫৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৮
এমএইচ/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।