সোমবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে মুক্তি পেয়ে চাঁদপুর কারাগার থেকে তিনি বের হন।
এর আগে তিনি ২০১৮ সালের ২৩ নভেম্বর বন্দর নগরী চট্টগ্রামের চকবাজার থানার চট্টেশ্বরী রোডের ‘মমতাজ ছায়ানীড়’ নামে একটি বাসা থেকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বিএনপির এ নেতা গ্রেফতারের আগে দীর্ঘদিন উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে থাকার কারণে মামলাগুলোতে হাজিরা দিতে না পারায় আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
তার বিরুদ্ধে চাঁদপুরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ২৮টি মামলা চলমান রয়েছে। বর্তমানে এসব মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
মিলনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম জামিনে মুক্তর বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, ২০০৯ সাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে এসব মামলা দায়ের করা হয়। অধিকাংশ মামলা ছিল গাড়ি ভাঙচুর, ব্যানেটি ব্যাগ, মানি ব্যাগ, ঘড়ি, হোন্ডা চুরিসহ অন্যান্য মামলা।
তিনি বলেন, গত ২৩ নভেম্বর থেকে এসব মামলার মধ্যে ১৮টি মামলায় জামিনের জন্য চাঁদপুরের আদালতগুলোতে জামিনের আবেদন করা হলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন। পরে এসব মামলার মধ্যে পৃথকভাবে কয়েকটি করে উচ্চ আদালত থেকে জামিন করা হয়।
সর্বশেষ সোমবার সকালে জনৈক মান্নান হত্যায় অভিযুক্ত মামলায় (২১২/১৫) তিনি জামিন পান বলেও জানান এ আইনজীবী।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০১৯
জিপি