শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল সোয়া ১০টায় রাজধানীর বনানীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এরপর বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আনিসুল হকের কবরও জিয়ারত করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, সিটি নির্বাচনে প্রতিযোগিতা থেকে সরিয়ে দিতে শারীরিকভাবে আক্রমণ করা হচ্ছ। নানাভাবে ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। বর্তমান সরকার রাজনৈতিকভাবে শূন্য হয়ে, দেউলিয়া হয়ে বিএনপির বিজয় বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে, তাতে তাবিথ আউয়াল এবং ইশরাক হোসেনের বিজয় ঠেকাতে পারবে না কেউ।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, রাজনৈতিক কারণে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু হয়েছে। অথচ তিনি রাজনীতি করতেন না। প্রতিহিংসায় কোকোর ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করা হয়েছে। তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী ত্র্যানী, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল খান, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, রফিক সিকদার, অবসরপ্রাপ্ত মেজর হানিফ, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহ সভাপতি মোরতাজুল করিম বাদরু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, জাসাসের সহ সভাপতি জাহাঙ্গীর শিকদার, যুবদল উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার, শায়রুল কবির খান, আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি পরিষদের সভাপতি আলমগীর হোসেন প্রমুখ।
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি ফাতেমা রেজাও উপস্থিত ছিলেন কবর জিয়ারতে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০২০
এমএইচ/টিএ