জলবায়ু ও পরিবেশ
শনিবার (০৯ নভেম্বর) সকালে উপকূল ঘুরে দেখা গেছে বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে ছোটাছুটি আর না যাওয়ার মতো খামখেয়ালিপনা। এসময়
শনিবার (০৯ নভেম্বর) বিকেল ৩টা পর্যন্ত জেলায় ৬৮৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে সাড়ে তিন লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা
শনিবার (৯ নভেম্বর) সকালে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারির পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে তাদের সাইক্লোন শেল্টারে আনা হয়।
কন্ট্রোল রুমের অবস্থান মন্ত্রণালয়ের ৮০১ (ক) নম্বর কক্ষ। কন্ট্রোল রুমের ফোন নম্বর: ০২-৯৫৪৬০৭২। মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মনোজ কান্তি
এরমধ্যে জেলা সদরে ১০ হাজার, চরফ্যাশনে ৩৫ হাজার, মনপুরা ও তজুমদ্দিনে ৪৫ হাজার এবং লালমোহনে ১৫ হাজার বাসিন্দা রয়েছে। মেঘনা ও
একইসঙ্গে দেশের ৯ নদীবন্দরে ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এগুলো হলো- খুলনা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী,
উপকূলীয় এলাকা পদ্মা, চরলাঠিমারা, গাববাড়িয়া বিষখালী নদী সংলগ্ন বেড়িবাঁধ ঘুরে দেখা গেছে, এখানকার বাসিন্দারা তাদের মালামাল নিয়ে
প্রচারণার পর মূল ভু-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এলাকার বাসিন্দরাও আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন। কলাতলী, ঢালচর, চর নিজাম ও চর পাতিলাসহ বেশ
শনিবার (০৯ নভেম্বর) এমন তথ্যই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মোংলা ও পায়রা বন্দরের পাশাপাশি ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাতে ফুলবাড়ি চা বাগান সংলগ্ন লাউয়াছড়া উদ্যানের রাস্তা পারের সময় প্রাণীটি গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যায়।
ভোলা সিপিপির উপ-পরিচালক সাহাবুদ্দিন মিয়া জানান, শুক্রবার সন্ধ্যার পর সংকেত ৪ থেকে বাড়িয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনে সন্মেলন কক্ষে আয়োজিত ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কমিটির সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। সভায়
শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মনিটরিং সেলের সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী একথা জানান।
ঘূর্ণিঝড়ের ‘বুলবুল’ প্রভাবে বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১২টা থেকেই উপকূলীয় উপজেলা পাথরঘাটায় বৃষ্টি শুরু হয়। শুক্রবার (৮ নভেম্বর)
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক আনিসুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, মূলত বেলা ১২ টার বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সেই হিসেবে বিকেল ৩ টা
শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুর্যোগ
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের বরাতে এমন তথ্যই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, গত ২৪
শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) সকাল থেকে জেলার কোথাও কোথাও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় খুলনা জেলাসহ নয় উপজেলায় কন্ট্রোল
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল বাংলানিউজকে বলেন, পূর্বাপর অভিজ্ঞতার আলোকে সবরকমের প্রস্তুতি
শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বরিশাল জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিভিন্ন সরকারি ও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন