ইচ্ছেঘুড়ি
ঢাকা: বাতিঘর শিশুদের সাংস্কৃতিক বিদ্যালয় আয়োজিত শিশুদের আঁকা চিত্র প্রদর্শনী শুরু হতে যাচ্ছে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর)। রাজধানীর
ক’দিন ধরে একটা সমস্যা বেশ ভোগাচ্ছে নান্টুকে। প্রতিদিনই স্কুলে এসে হারিয়ে ফেলে কলম, খাতা, পেন্সিল। সেদিন তো রঙিন ছবিওয়ালা গল্পের
অনেক অনেক দিন আগের কথা। উত্তরবঙ্গে বাস করতেন এক রাজা। তিনি এক কথার মানুষ ছিলেন। ধর্ম-বর্ণ ভুলে রাজ্য শাসন করাই ছিল তার একমাত্র কাজ।
স্বাধীনতা পাখির ডানায়আকাশ পানে,স্বাধীনতা মাছের চলায়ঢেউয়ের টানে।স্বাধীনতা শিশুর কাঁদায়মায়ের কোলে,স্বাধীনতা বরষা ফোঁটায়মেঘের
ছোট্ট নীড়ে মা পাখিটা পাখা মেলেছা পাখিদের দিচ্ছে বুকের আদর ঢেলেঝড়-ঝাপটা আর শিকারির হানাগুলিপিঠ বাঁকিয়ে বাঁচায় বুকের ছানাগুলি।মা
কাজের মানুষ আমিনেই কো কাজের শেষ,স্বপ্নে ঘেরা মাটির কুটিরএতেই আছি বেশ।আমি যখন লাঙল কাঁধে মাঠের পানে যাই,তোমার কচি মুখের পানেফিরে
১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন করার জন্য প্রাণপণ যুদ্ধ করেছে বীর বাঙালি। সেসময় পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করার জন্য অনেক গেরিলা আক্রমণ করা
তিরিশ লাখ শহীদের রক্তবাংলায় বয়ে চলে দুই লাখ মা বোনের অশ্রুমুক্তির কথা বলে।জীবন দিয়ে তোমরা দিয়েছমুক্ত পতাকা উপহার,মুক্ত ভূমির এই
থামলো না বাঘের তীব্র সে গর্জনএক এক করে প্রতিটিতেকরলো অর্জন।হুংকারেতে বাঘের দলেজয়ের মাতা-মাতিঅনেক দিনের পরে এমনজয় হলো
‘মা, জানো? স্কুলে কী হয়েছে?’‘কী আবার হয়েছে। পড়ালেখা হয়েছে।’ ‘পড়ালেখা তো হয়েছে। নাম নিয়ে একটা ঘটনা ঘটেছে।’ ‘কী ঘটনা
কেউ বলছে ধবল ধোলাই কেউ বলছে ডবল ধোলাইকে দিয়েছে কে দিয়েছেবাংলা মায়ের দামাল পোলাই!লাল সবুজের মাস শুরুতেটগবগে মন দারুণ তাজাঅভিষেকে
বাংলা আমার বাঁশির সুরে উদাস করা মন,বাংলা আমার পাখির কুজনসবুজ ঘন বন।বাংলা আমার নীল গগনেরুপোর লক্ষ তারা,ওরাই মোদের গর্ব এখনপ্রাণ
বই আমাদের খুব ভালো বন্ধু। বই পড়তে নিশ্চয়ই খুব পছন্দ করো তুমি? যদি তুমি বইয়ের পোকা হয়ে থাকো, তাহলে তো তোমার বুকমার্ক প্রয়োজন হবেই। আর
বর্ণি আজ স্কুলে যায় নি। প্রচণ্ড মাথাব্যথা। বাবা প্রথমে ভেবেছিলেন ওসব অভিনয়। যে কারণে কয়েক দফা ধমকও শুনতে হয়েছে বর্ণিকে। কিন্তু
বর্তমানের একটি জনপ্রিয় বুদ্ধির খেলা রুবিক্স কিউব। রুবিক্স কিউবের কল্যাণে বাস, ট্রেনের বিরক্তিকর ভ্রমণ কিংবা বাসায় ক্লান্তিকর
রাজু প্রায় মধ্যবয়স্ক মানুষ। মফস্বলের একটি গরিব পরিবারে জন্ম তার, কিন্তু পারিবারিক অভাব অনটন সত্ত্বেও বাবা-মায়ের চেষ্টায় বেশ
লাল সবুজের পতাকাটাবুকে ধারণ করেলড়ছে তরুণ শক্তমনেস্বপ্ন কাঁধে ভারে।চারে ছক্কায় ব্যাটে বলেধুম ধাড়কা খেলাহাতে বলে ইউকেট তুলেআনছে
গল্পটা অ্যারেন্ডেল নামের এক রাজ্যের দুই রাজকন্যার। বড় বোনটি এলসা, ছোট বোন আনা। দুজনের দারুণ ভাব। এলসার আবার রয়েছে এক আশ্চর্য
ঢাকা: দেশের ২৮ জেলার চার হাজার পথশিশু নিয়ে শিশু উৎসব করছে স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ‘জাগো’ ফাউন্ডেশন। বিশ্ব শিশু দিবস-২০১৪
মোল্লা বাড়ির ডাব যেমন মিষ্টি, তেমন তার স্বাদ।তো হয়ে যাক আজ রাতেই! ইলশে গুঁড়ি বিষ্টি। চাঁদ ঢাকা পড়েছে মেঘের ঘোমটায়। হালকা শীত। ঘুমের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন