ইচ্ছেঘুড়ি
তুমি কি দেখেছ, খেজুর গাছে গাছি?দেখলে বলতে, স্বপ্নের দেশে আছি।দেখেছ তুমি, হেমন্তের মাঠে ধান?বসন্তের দূত হয়ে কোকিলের গান?শীতের সকালে
মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, স্বাধীনতা আমাদের গর্ব, বাঙালি আমাদের পরিচয়। আসছে বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। এ মাসে শিশু-কিশোরদের মুক্তিযুদ্ধ
ইউরোপের এক ছোট গ্রামে বসবাস করত পিটার নামের এক যুবক। পেশায় গ্রামের চৌকিদার। সে ছিল একজন অতি সাধারণ মানুষ। কিন্তু তার একটি অসাধারণ
অঅলস ভীষণ অসীম বাবু,সবাই বলে কুঁড়ে,জীবননগর বাবার বাড়ি,থাকেন মহেশপুরে।আআমার বাড়ির খুব কাছেতেই অসীম বাবুর বাড়ি,পাড়ার সব লোকের
গল্পটা আমাদের পাড়ার গগনদা’র। টিংটিঙে পাতলা আর লম্বা গগনদা’কে সবাই ভীতু গগন বলে ডাকে। গগনদা তখন ক্লাস এইটে পড়েন, পরপর দু’বছর একই
ঢাকা: বিজয় দিবস উপলক্ষে বাতিঘর শিশুদের সাংস্কৃতিক বিদ্যালয় সারাদেশের স্কুলশিশুদের জন্য আয়োজন করেছে ‘বাতিঘর চিত্রাঙ্কন
এক যে ছিল ফুলের গাছ। তার ফুলগুলো দেখতে ছিল পরীর মতো। সেগুলো সব ছিল অনেক রঙের। সবাই ফুলগুলোকে খুব ভালোবাসত। ফড়িং আর পাখিরা গিয়ে সব
ইচ্ছেঘুড়ি যখন-তখনযেথা-সেথায় ঘোরে;ইচ্ছেঘুড়ি বিনা সুতায়সপ্ত আকাশ ওড়ে। ইচ্ছেঘুড়ি সকাল-বিকালরঙিন স্বপ্ন দেখায়;ইচ্ছেঘুড়ি মনের
ডেড সী। সত্যিই রহস্যেঘেরা। প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত একে নিয়ে তাই জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। ইতিহাস থেকে জানা যায়, গ্রিক লেখকরাই
সাবাস সাকিব সাবাস টাইগারকে এনেছে জয় আরকে নামালো ধসএক ম্যাচে সেঞ্চুরিউইকেট দশ!নাম তার সাকিব আলতুলনা কি হয়তুলে নিলো কী সহজেবাংলার
ধান পেকেছে ধান পেকেছেহেমন্ত আজ এলোপাখিরাসব গাইছে গানদুখের দিন গেলো।ছুটছে চাষি কাস্তে হাতেকাটবে পাকা ধানসেই খুশিতে
দুই যে ছিল রিকি ও নিকি | সাঈদ বারীপ্রকাশন: সূচিপত্র, ৩৮/২ ক, বাংলা বাজার, ঢাকা ১১০০প্রথম প্রকাশ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণ:
সোনা রোদ উঁকি দেয়নীল রং আকাশে,দোয়েলটা উড়ে যাবে,মেলে দেয় পাখা সে।শতদল ফুটে ওঠে,মোহনীয় হাসি তার,বাতাসটা ছুটে যায়একা একা বারবার।ছোট এক
কসাই কাশেম কই পালাবিফাঁসির দড়ি তৈরিচেতনাতে অনড় আছিদিন যত হোক বৈরী।সাক্ষী আছে হাতের কাছেকর্ণফুলির জলরায় শুনে তাই রাস্তা জুড়েহাসি
এক গ্রামে বাস করত এক ভবঘুরে যুবক। সে ছিল অকর্মার ঢেঁকি অর্থাৎ—তাকে দিয়ে কোনো কাজ হতো না। শুধু একটি কাজই খুব ভালো পারত, আর সেটা হচ্ছে
বয়স মাত্র ৬। এখনো স্কুলের আঙিনায় পা পড়েনি। ঘরে বসেই চলছে লেখা-পড়া, আঁকা-আঁকি। স্বপ্ন তার গ্যাস বেলুনে ওড়া। মনের মধ্যে ঘুরে ফিরে আসে
মাত্র ৩৬ বছর বেঁচে থেকেও তার কালের সেরা শিশুসাহিত্যিক, রম্যরচনাকার সুকুমার রায়। তার কাল বললেও ভুল বলা হবে, কারণ সুকুমার রায়ের লেখা
সমাজপতি নিজেই যখন পেটান নিজের ঢোলতাল থাকে না লয় থাকে নাফুটুক যতোই বোল।হেন করেছি তেন করেছিবলে যখন চেঁচায়সবার সাথে ঠোঁট বাঁকিয়ে
আচ্ছা বন্ধুরা বলতো বাবা দিবস কবে পালিত হয়? হ্যাঁ ঠিকই বলেছো। প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রবিবার পালিত হয় বাবা দিবস। সেই হিসেবে এবছর
ছবি আঁকতে কে না ভালোবাসে! ফুলের ছবি, পাখির ছবি, পোষা বিড়ালটার ছবি কিংবা বাবা-মায়ের সঙ্গে নিজের ছবি- অনেক রকম ছবিই আঁকি আমরা। ছোটরা তো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন