ইচ্ছেঘুড়ি
টুনটুনি দরজি পাখি চড়ুই হলো তাঁতি, ময়নামতি গিয়ে মোরাখেলবো চড়ুইভাতি। দোয়েল জাতীয় পাখি ঈগল পাখির রাজা,কাকের বাসায় ডিম পেড়েকোকিল
ঢাকা: সাদা কাগজে কলমের সোজা রেখা। তার ওপর ফুটে ওঠে যে চিত্র- তা বলে দেয় অনেক না বলা কথা। উঠে আসে জীবনের মুহূর্তগুলোর প্রতিচ্ছবি,
তিনি এখন ঢাকায় থাকেনআসল বাড়ি সিলেটেরাস্তার মাঝে চলেন-ফেরেনবুকে নামের ‘সিল’ এঁটে।সারাটা দিন কীসব ভাবেনভাবখানা যেন প্লেটোরেগে
ঢাকা: শিশুমনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত রাখতে শিশুদের সাংস্কৃতিক বিদ্যালয় বাতিঘর বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে আয়োজন করেছে ‘বাতিঘর
চারপাশে সাগরের নীল পানি, এর ভেতরে নিশ্চিন্তে সাঁতার কাটছে ঝাঁকে ঝাঁকে রঙিন মাছ। মাঝে মাঝে চোখে পড়ছে দু-একটা কচ্ছপও। চোখ জুড়াচ্ছে
ঢাকা: একটি সাদা গোলাপকে যদি লাল বানিয়ে দেওয়া যায় তাহলে কেমন হবে? কিংবা যদি একটা সাদা ডেইজি রং পাল্টে হয়ে যায় গোলাপি? ফুলের রং কিন্তু
পৃথিবীর আধুনিক ইতিহাসকে যেমন নানা যুগে ভাগ করা হয়েছে, পৃথিবীর প্রাগৈতিহাসিক সময়কেও তেমনি ভাগ করা হয়েছে কয়েকটি ভূ-তাত্ত্বিক যুগে।
চাঁদের বুড়ি চাঁদের বুড়ি চাঁদকে ডাকে আয় না কাছে আয়,চাঁদের দেশে আপন বেশেহলদে রঙিন না’য়।চাঁদ সুন্দর আঁকা বাঁকা নতুন জামা গায়,আসলে
জন্টু সবসময় পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো করে নেয়। কিন্তু কোনো না কোনো অদ্ভুত কারণে জন্টুর সবসময় অংক পরীক্ষাই খারাপ হয়। প্রথম সাময়িকে
কোমল পানীয় কম-বেশি সবাই পছন্দ করে। কিন্তু তুমি কি জানো এটা তোমার শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর? এক বোতল কোমল পানীয়তে থাকে ১০ চামচ পরিমাণ
ইনকা সভ্যতা। এ এক প্রাচীন সভ্যতা। বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, এই ইনকা সভ্যতা গড়ে উঠেছিলো পুরোদস্তুর সোনার ওপর। ধারণা করা হয়ে থাকে
সময়টা এখন শরৎকাল। নীল আকাশে নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে সাদা মেঘের ভেলা। কখনো ঝলমলে রোদ, আবার হঠাৎ নামছে রিমঝিম বৃষ্টি। শরতের দুই
আকাশ হাসে সূর্য হাসেহাসে চন্দ্র তারাঈদ ঈদ এলো ঈদখুশিতে আত্মহারা।চারিদিকে ব্যস্ত সবাইকেনাকাটার তরেযার যা খুশি নতুন জামাকিনছে মন
সোনাঝরা বিকেলগুলো হারিয়ে গেলো কই?খেলার সাথী ডাকছে আমায় খুঁজছে পই পই।বিকেল হলেই মাঠ জুড়ে খোকা-খুকুর দলকেউবা ছোটে ব্যাটটা হাতে, কেউবা
শব্দগুলো মেলা বসায় হাটে মাঠে ঘাটেশব্দগুলো মেলা বসায় সূর্য গেলে পাটে।শব্দগুলো খেলা করেসাজে নানান রঙ্গেশব্দগুলো নাচতে থাকে নানান
নাহ্! গিট্টু দা’র অত্যাচার আর সহ্য করা যায় না। দুপুর দুইটায় প্র্যাক্টিস করতে হবে! কাঠ ফাঁটা রোদের ভর দুপুরে কী করে সম্ভব। কিন্তু
শরৎ এলো দেশেসাদা মেঘের ভেলায় চড়েবর্ষা ঋতুর শেষে।মিষ্টি মুখের স্বাদশারদীয় উৎসব আনেকিরণ ছড়ানো চাঁদ।মৃদু দমকা হাওয়াশরৎ তুমি যেও না
তাক কুড় কুড় তাকপূজা এলো পূজা বাজে কাঁসর ঢাকতাক কুড় কুড় তাক।পূজা এলে নেইকো শাসনপড়ার সাথে আড়ি,সারাটা দিন হৈ চৈ করেমাথায় তুলি
শারদীয় উৎসবে আজমাতলো শহর গ্রামছেলেবুড়ো সবার মুখেদুর্গা দেবীর নাম।বউ ঠাকরণ পরছে হাতেশাঁখা, পলা, চুড়িসিঁথির সিদুঁর, ঝুমকো কানেহয় না
নীল মেঘরা বেড়ায় ভেসে নীল আকাশের গালে,দুর্গা মা এলেন আবার ফিরে ঢাকের তালে।উড়ছে খুশির ঘুড়ি,আনন্দ এক ঝুড়ি,পুজোর খুশির রং লাগলো শিউলি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন