শৈশব থেকে কৈশোরে পদার্পনের মুহূর্তগুলো আবেগে ঠাসা থাকে। একটুতেই অভিমান হয়, একটুতেই ভুল বোঝে এ কারণে পরিবারে তিক্ততার সৃষ্টি হয়। এই

রায়তা বানাতে আপনার যা যা লাগবে-ঘরে বসানো ঘন টকদই-------আধা কে.জিপানি------------------------২৫০ গ্রামপুদিনা পাতা-----------------১০০ গ্রামধনে পাতা-------------------৫০

একটা সময় ছিল যখন মোরগের ডাক শুনে ঘুম ভাঙতো গ্রামবাংলার মানুষের। আর সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ে ঘোষণার কাজ সারা হতো

বেশিদিন বাঁচতে চান? তাহলে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে সঙ্গে নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন। সম্প্রতি জার্মানির একদল চিকিৎসক গবেষণায় দেখেছেন

একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর শিশুকে বাবা মায়ের কাছ থেকে আলাদা শোয়ার ব্যবস্থা করতে হয়। অনেক সময় এই অভ্যাস তৈরি করতে বাবা মাকে বেশ ঝক্কি

বাইরে বের হলেই তীব্র রোদ আর ধুলোবালি। রোদের তাপ থেকে ত্বক রক্ষা করতে আমরা সানস্ক্রিন ব্যবহার করি। কিন্তু চোখের সুরক্ষা? রোদে বের

সবাই যখন জিরো ফিগারের পেছনে ছুটছে...আমরা বাড়তি ওজনের মালিকদের তখন বিড়ম্বনার যেন শেষ নেই। বাড়তি মেদের জন্য দেখতে বেঢপ লাগে, আর সঙ্গে

ঘরে নানা রকমের আসবাবের উপস্থিতি আমরা পছন্দ করি। সামর্থ্য অনুযায়ী ডেকোরেশন নিয়েও ভাবি। সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পর ঘরই বিশ্রামের

বর্তমানে বাজারে অনেক ধরণের সবজি পাওয়া যায়। এসব সবজির পুষ্টিগুন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। সবুজ তরতাজা শাক সবজি দেখলে

নিয়মিত চর্চায় যেমন শাণিত হয় জ্ঞান, প্রেমও তেমন। অনেক সাধনার পরে জোটে প্রেম, টিকেও থাকে সাধনায়।  কারো সাথে প্রেম হয়ে গেলো তার মানে এই

ঢাকা: কর্মক্ষেত্রের প্রয়োজনেই পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করতে হয়। ঈদ উপলক্ষে সবাই একসঙ্গে মিলিত হওয়ার একটা সুবর্ণ

অনেক প্রতিক্ষার ঈদ তো চলেই এলো। কেনাকাটা, ঘর সাজানো সবই এরমধ্যে গুছিয়ে তুলেছি আমরা। এখন বাকী রয়েছে নিজে কেমন করে সাজুগুজু করবো এটা

ঈদের আনন্দ শুধু পোশাক আর গয়নার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং ঈদের দিন সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় আর আতিথিয়তার মাধ্যমে পূর্ণতা পায়। আমরা ঈদে

এই ঈদে পরিবার এবং আত্মীয় বন্ধুদের রসনা তৃপ্তি মেটাতে এই একটি রেসিপিই মনে হয় যথেষ্ট। যারা অনেকগুলো আইটেম করতে ঝামেলা মনে করছেন।

ঈদে পোশাক হলো, পার্লারের কাজও শেষ। আর ঈদও কড়া নাড়ছে। সব কেনাকাটা এরই মধ্যে হয়ে গেছে। এই ঈদে আমাদের সুন্দর হাত দুটি কি খালিই থাকবে?

ঈদকে কেন্দ্র করে সৌন্দর্য সচেতন নারী-পুরুষ থেকে শিশু বৃদ্ধ শুধু পোশাক কিনেই ইতি টানেন নি ঈদের প্রস্তুতির। শেষ সময়ে সবাই ছুটছেন

ঈদকে সামনে রেখে শেষ মুহুর্তের কেনাকাটা সেরে সবাই ফিরছেন নাড়ির টানে আপন গৃহে । আর যারা নিজ নিজ শহরে ঈদ করবেন তারাও বসে নেই । সবে মিলে

ঈদের দিনটিতে সবাই নিজস্ব রুচি ও সামর্থ্য অনুযায়ী পছন্দের খাবারের আয়োজন করেন। এই বিশেষ দিনে আপনার জন্য দেওয়া হলো আমাদের চিরায়ত

ঈদ আয়োজনের একটা বড় অংশ হল ঈদের কেনাকাটা করা। মেয়েদের ঈদের কেনাকাটা ইতিমধ্যেই শেষ। মার্কেটে ভিড় বাড়ছে ছেলেদের। কারণ একটাই, ঈদে

ঈদের ছুটি শুরু হয়ে গেছে। সবাই ব্যতিব্যস্ত হয়ে বাড়ির দিকে ছুটছেন ঈদ উৎযাপনের জন্য।কেউ কেউ আবার ছুটিটাকে অন্যভাবে উপভোগ করার হিসাব