মুক্তমত
: হ্যালো! : জ্বি, পৃথুলা রশিদের মা বলছেন? প্রশ্ন নয়, যেন একরাশ মেঘ ছুড়ে দিলাম তার দিকে। অপরপ্রান্তে তা কান্না হয়ে ঝরে পড়লো। : জ্বি,
ম্যাক্স হাসপাতালে রাইফার ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর পর থেকে প্রশ্ন উঠছে, চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে অতীতের যেসব ভয়ঙ্কর অনিয়ম
খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠতে পারে, আমি তাহলে কেন এ বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি। কারণটি খুবই সহজ, ওয়ার্ল্ড কাপ খেলা শুরু হওয়ার পর আমার
ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়ার প্রতি আলাদা একটা দুর্বলতা ছিল। আমাদের বাসায় তখন ‘ইত্তেফাক’ পত্রিকা রাখা হত। খবরের কাগজ দেওয়ার
তবে শিক্ষকতার বিষয়ে আবেদন করার জন্য একটা নির্দিষ্ট গ্রেড থাকতে হয়। সেই গ্রেড থেকে কম গ্রেড হলে আবেদনই করা যায় না। ছাত্রী দুজন আমাকে
আমাদের গ্রামে প্রতি শুক্র ও সোমবার হাট বসতো। এখনও তাই বসে। আমাকে ছাড়া বাবা হাটে যেতেন না। আমি ‘খালই’ হাতে বাবার পিছে পিছে কখনও
প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে একটি মধ্যমে আয়ের দেশ হিসেবে গড়ার লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছেন। আমরা ইতিমধ্যেই উন্নয়নশীল দেশ
শিক্ষা মন্ত্রণালয় শেষ পর্যন্ত স্বীকার করেছিল যে, আগে প্রশ্নফাঁস হয়েছে। আর যেন না হয় সেজন্য বেশ কয়েকটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
তবে আমের আদি যাই হোক না কেন, আম তার স্বমহিমায়ই নিজেকে বিকশিত করেছে, তার আপন রস মানে আমরস পৃথিবীর মানুব কূলের জন্য নিঃস্বার্থভাবে ঢেলে
বর্তমানে ‘শরণার্থী’ একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। কিন্তু তারপরও শরণার্থী গ্রহণকারী রাষ্ট্র যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থ হলে এ
কিন্তু খাদ্য আসলে কী? এক কথায় যা খাই, তা-ই খাদ্য। তাহলে আমরা যে বলি অখাদ্য, সেটা আবার কী? অখাদ্যও কি খাদ্য? আমার যা খাই, তার সবই কি খাদ্য,
আমি দুরু দুরু বক্ষে পরের দিন পত্রিকা খুলি, পত্রিকার ভেতরের পাতায় চোখ বুলাই, এখন পর্যন্ত একবারও হয় নাই যখন পরীক্ষায় রেজাল্টের হতাশার
এ সমস্যার সৃষ্টি করেছে মিয়ানমার, তাই সমাধানও মিয়ানমারকেই করতে হবে। সাম্প্রতিককালে কোনো একটি জাতি-গোষ্ঠীকে নিজ ভূখণ্ড থেকে এভাবে
কিন্তু ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত দেশি-বিদেশি শক্তির গভীর ষড়যন্ত্রের ধারায় তাদের এ দেশীয় দোসরদের দ্বারা সংঘটিত হত্যাকাণ্ডে
কমিশনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য- বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সমন্বয়, নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা ও বিকাশ ঘটানো। বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার
মানুষটি খানিকক্ষণ গালগল্প করে যেভাবে এসেছিল সেভাবে চলে গেলো। নাপিত তখন একটা লম্বা নিঃশ্বাস ফেলে আমাকে বলল, ‘হারামজাদা
রাজনীতিতে যখন ক্ষমতাই মূলমন্ত্র, তখন রাজনীতিকদের দলবদল একটি রুটিন কাজ। বিশেষ করে নির্বাচনের আগে-আগে রাজনীতিকদের দলবদলের তোড়জোড়
জাতিসংঘের উভয় পরিষদেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু কোনো পরিষদেই এ লক্ষ্যে কোনো প্রস্তাব পাশ হয়নি। মূলত চীন ও রাশিয়ার
তাদেরকে যে কথাগুলো বলেছিলাম, সেই কথাগুলো আসলে আমি অন্যদেরও বলতে চাই, এখানে সেই সুযোগটি নিচ্ছি! ভাষণটি ছিল এ রকম- আমার প্রিয়
তখন তিনি 'ভারত বিচিত্রা'-সম্পাদক, বসতেন ধানমন্ডির ২নং সড়কে। আশির দশকের সেই দিনগুলোতে তিনি পেরিয়ে এসেছেন তার জীবনের পশ্চিমবঙ্গ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন