রুলে নিয়োগপ্রাপ্ত ওই শিক্ষকের নিয়োগপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (৩০ জানুয়ারি) নিয়োগবঞ্চিত এক প্রার্থীর করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
১০ দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা), উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), রেজিস্ট্রার, দর্শন বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) এবং নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক খন্দকার তোফায়েল আহমেদকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সগীর আনোয়ার। সঙ্গে ছিলেন সারোয়ার পায়েল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোখলেছুর রহমান।
আইনজীবী পায়েল জানান, গত বছরের ০২ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে দু’জন প্রভাষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের এসএসসি ও এইচএসসিতে যোগ্যতা চাওয়া হয় সিজিপিএ (কিউম্যুলেটিভ গ্রেড পয়েন্টস অ্যাভারেজ) ৫ এর মধ্যে ন্যূনতম ৪.২৫।
এ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে দু’জনকে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর নিয়োগ দেয় দর্শন বিভাগ। কিন্তু নিয়োগপ্রাপ্ত দু’জনের মধ্যে খন্দকার তোফায়েল আহমেদের সিজিপিএ-৩.১৯।
সিজিপিএ’র শর্ত পূরণ না করার পরও তোফায়েলকে নিয়োগ দেওয়ায় হাইকোর্টে রিট করেন শিক্ষক পদে আরেক আবেদনকারী এইচ এম মিরাজ সৌরভ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৭
ইএস/জিপি/এএসআর