ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

সাক্ষাৎকারে ওয়াসিম জাফর

‘ভালো উইকেটে খেললে সবারই উন্নতি হবে’

মাহমুদুল হাসান বাপ্পি, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭০৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০২৪
‘ভালো উইকেটে খেললে সবারই উন্নতি হবে’

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রায়ই ‘যুদ্ধে’ নেমে পড়েন ওয়াসিম জাফর। তার কথাবার্তায় অবশ্য নেই এসবের ছাপ।

বেশ বিনয়ের সঙ্গে শোনালেন অভিজ্ঞতার গল্প। নিজে টুইটার (বর্তমানে এক্স) যুদ্ধে নামলেও ছাত্রদের ওই পথে না যাওয়ার পরামর্শই তার।

নিজের লম্বা ক্যারিয়ার থেকে কী শিখেছেন, কোচিংয়ের দর্শন কেমন, খেলোয়াড়ি জীবনের স্বপ্নপূরণ; এমন নানা বিষয়েই বাংলানিউজের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ব্যাটিং কোচ ওয়াসিম জাফর। কিছুদিন আগে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাহমুদুল হাসান বাপ্পি—

বাংলানিউজ : বিসিবির চাকরিতে আসার আগে আপনি একটা রাজ্য দলের হেড কোচ ছিলেন। যুবাদের দায়িত্ব নিতে কোন ব্যাপারটা আপনাকে অনুপ্রাণিত করলো?

ওয়াসিম : আমার মনে হয়েছে এটা ভালো সুযোগ কাজ করার। করোনার আগে আমি জাতীয় দলের ব্যাকআপ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করেছি একাডেমিতে, কিছু অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গেও কাজ করেছি। এটা আমার জন্য ভালো সুযোগই মনে হয়েছে। কারণ যুবাদের বেশি সাহায্য দরকার, যখন সেটি করতে পেরে আপনি কাউকে ভালো খেলোয়াড় বানাতে পারবেন, সে দেশের হয়ে খেলবে; তা হবে খুব সন্তুষ্টি পাওয়ার মতো এক ব্যাপার হবে। এটা খুব রোমাঞ্চকর কাজ।

বাংলানিউজ : এই ছেলেদের সঙ্গে আপনার প্রথম দিনটি কী এরকম ছিল- আরে, আমাদের সঙ্গে ওয়াসিম জাফর আছে; নাকি অন্যরকম...!

ওয়াসিম : ছেলেরা শুরুর দিকে কিছুটা নার্ভাস ছিল এটা সত্যি। তবে আপনার বিসিবিকে অনেক কৃতিত্ব দিতে হবে। কারণ তারা অনেক টাকা খরচ করছে এই ছেলেদের গড়ে তোলার জন্য। স্টুয়ার্ট ল'কে এনেছে, আমাকে এনেছে। ভালো সাপোর্টিং স্টাফ আছে। তারা অনেক ভালো ভালো ক্যাম্পও করেছে। খুব বেশি দেশ এমন করে না।

এই ছেলেদের সঙ্গে কাজ করা খুব সন্তুষ্টির। শুরুর দিকে তারা কিছু সময় নিয়েছে বোঝার জন্য। কিন্তু আমার মনে হয় দেড় বছর একসঙ্গে থাকাটা সাহায্য করেছে। ফলাফলটাও আপনারা দেখেছেন— এশিয়া কাপে আমরা যেভাবে পারফর্ম করেছি। ত্রিদেশীয় সিরিজ জিতেছি, দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করেছি। কিছু ভালো প্রতিভা আছে যারা দ্রুতই বাংলাদেশকে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।

বাংলানিউজ : আপনি অনুর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে বিনিয়োগ করার ব্যাপারে বলছেন। কিন্তু এটা কি একটা সমস্যা যে, তারা খুব বেশি প্রত্যাশা করে এখান থেকে?

ওয়াসিম: অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে নির্ভরতায় আমি কোনো ভুল দেখি না। কারণ আপনি যদি ভারতেও দেখেন, অনেক ক্রিকেটার উঠে এসেছে এই পর্যায় থেকে। বিরাট কোহলি, যুবরাজ সিং, এমনকি পৃথ্বী শ, শুভমান গিল বা যারা আছে। এটা কোনো খারাপ জিনিস না।

যেটা দরকার, শক্তিশালী একটা প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট। আরেকটা জিনিস আমি খুব খুব দরকারী মনে করি— ভালো উইকেট। ঢাকার বাইরে ফ্যাসিলিটিজও ভালো হওয়া দরকার। এই তরুণদের ভালো উইকেটে খেলার সুযোগ করে দিতে হবে।

কখনও কখনও আমার মনে হয় উইকেট বেশি স্পিন সহায়ক থাকে। এজন্য ব্যাটাররা আত্মবিশ্বাস পায় না, খেলাটাও পরের ধাপে নিতে পারে না। যদি তারা ভালো উইকেটে খেলে। আমার মনে হয় সবার খেলায় উন্নতি হবে। খুলনা, রাজশাহী বা এমন জায়গায় আমাদের অনেকগুলো ক্যাম্প হয়েছে। এসব জায়গায় ইনফ্রাস্ট্রাকচার যেমন— ইনডোর, অনুশীলন সুবিধা, উইকেট; এগুলো উন্নতি করতে পারলে খেলোয়াড়রা লাভবান হবে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট উন্নতি হলে, সবাই এসে খেললে, জাতীয় দলেও উন্নতিটা চোখে পড়ে।

বাংলানিউজ : বছর দেড়েক আগে যখন আপনি চাকরিটা নিয়েছিলেন। তখন যেসব জায়গায় উন্নতি করার লক্ষ্য নিয়ে এসেছিলেন, খেলোয়াড়রা কি ওই প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছে?

ওয়াসিম : আমি সন্তুষ্ট। তবে এখনও চাই ওরা উন্নতি করুক। হ্যাঁ, আমি খুশি। এমনিতে আমি সহজে খুশি হই না। কিন্তু ওরা যেভাবে এশিয়া কাপে খেলেছে, আমাকে অনেক অবাক করেছে। এখনও ওরা আরও ভালো হতে পারে। ওদের শিখতে হবে কীভাবে বড় সেঞ্চুরি হাঁকাতে হয়। কিন্তু এই জিনিস আপনি শিখতে পারবেন ভালো উইকেটে খেলতে পারলে।

যখন আমরা ভারতে গেলাম, খেলোয়াড়রা অনেক উপভোগ করেছে। কারণ উইকেট, ফ্যাসিলিটিজ অনেক ভালো ছিল। এশিয়া কাপের আগে দুই সপ্তাহ ওখানে কাটানো অনেক সাহায্য করেছে। আমি খুব খুশি সত্যি বলতে। অনেকগুলো প্রতিভাবান ক্রিকেটার আছে। সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে ওরা পরের ধাপে যেতে পারবে। তারা ক্ষুধার্থ, ভালো পর্যায়ে খেলতে চায়।

বাংলানিউজ : এই ছেলেদের সঙ্গে আপনি কোন ব্যাপারটা নিয়ে বেশি কাজ করেছেন?

ওয়াসিম : আমরা অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে টি-টোয়েন্টি খেলিনি, এজন্য পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করতে হয়নি। আমাদের বিশ্বকাপও হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। মাঝেমধ্যে চারদিনের ম্যাচ খেলেছে। আমি চেয়েছি আমাদের সেরা পাঁচ-ছয়জন ব্যাটার যেন পুরো মাঠে খেলতে পারে, নিজের ইনিংস গড়া শেখে। সেঞ্চুরি করতে চায়।

ওরাও টিভিতে খেলা দেখে, ওই ফেন্সি শটগুলো খেলতে চায়। কিন্তু ৫০ ওভারের খেলা একদমই আলাদা। আমরা আন্তর্জজাতিক ক্রিকেটে অনেক খেলোয়াড়কেই ব্যর্থ হতে দেখেছি। সূর্যকুমার যাদবের নাম বলতে পারি, কিন্তু সে ওয়ানডেতে ভুগছে। কারণ ডায়নামিকটা বুঝতে পারছে না।

আমি ছেলেদের বলেছি ইতিবাচক ইন্টেন্টে থাকতে বলেছি। কিন্তু আমি তাদের উদ্বুদ্ধ করেছি পুরো মাঠজুড়ে খেলতে, ইনিংস গড়ো, খেলাটা আরও গভীরে নিয়ে যাও, হাতে উইকেট রাখো; কারণ আমরা ওয়ানডে ম্যাচ খেলছি। যদিও আমাদের দুই তিনজন হিটার ব্যাটার আছে।

বাংলানিউজ : একটা জিনিস আপনি খুব ভালো উত্তর দিতে পারার কথা, জানি না দেবেন কি না। এই অঞ্চলে অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে খেলায় বয়স চুরির অনেক কথা শোনা যায়...

ওয়াসিম : এটা তো আমার হাতে নেই আসলে। বিসিবির এদিকে তাকাতে হবে। কীভাবে ওরা অনূর্ধ্ব-১৪, ১৬ হয়ে ১৯ পর্যায়ে যেতে পারে। আমার এটা নিয়ে কথা বলা ঠিক হবে না। কারণ আমি জানি না বাংলাদেশে এসব কীভাবে কাজ করে।

কিন্তু সাধারণভাবে আপনি চাইবেন ১৯ বছর বয়সের নিচের ছেলেদেরই খেলতে দেখতে চাইবেন। তারা যেন ভুল কিছুই ব্যবহার না করে, আপনি সেটা চাইবেন না। নৈতিকতা বজায় রাখা সবসময়ই সাহায্য করে। কারণ আপনি চাইবেন না সেরা বছরগুলো অনূর্ধ্ব-১৯ দলে কাটাতে চাইবেন না। আপনি জাতীয় দলে যেতে চাইবেন। যদি এমন কিছু ঘটে, সেটা কোনোভাবেই ভালো কিছু না।

বাংলানিউজ : আপনি তো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব সক্রিয়, আপনার ছাত্রদের এই ব্যাপারে কী বলেন?

ওয়াসিম : ইনস্টাগ্রাম ওদের জন্য ভয়ঙ্কর ব্যাপার। ওদের এটা সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে। আপনি চাইবেন না খুব বেশি সময় ওরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুক, এই বার্তাটা ছেলেদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সবশেষে ক্রিকেটকে সবকিছুর আগে ওদেরই প্রাধান্য দিতে হবে।

ওদের বেছে নিতে হবে কোনটা আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ক্রিকেট নাকি অন্যকিছু। এটা ওদের কাছে এখন, তারা কী করতে চায়। আপনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেতেই পারেন, কিন্তু খুব বেশি সময় ওখানে কাটানো ঠিক হবে না। কারণ আপনার মনোযোগ ক্রিকেট থেকে সরে যেতে পারে তখন। এটা আপনাকে ভুল ব্যাখ্যা দিতে পারে। এখনকার ক্রিকেটারদের জন্য গ্ল্যামার পার্টটা ভয়ঙ্কর। সেরা ক্রিকেটাররা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে থাকে।

বাংলানিউজ : আপনার জীবনে ফিরে আসি। আপনার বাবা চাইতেন, তার অন্তত একজন সন্তান যেন ভারতের হয়ে খেলা। আপনি সেই স্বপ্নটা পূরণ করেছেন, এই অনুভূতিটা কেমন ছিল?

ওয়াসিম : আপনার প্রশ্নেই উত্তর আছে আসলে। আমার বাবা চাইতেন তার একজন ছেলে খেলুক। আমি সৌভাগ্যবান উনি বেঁচে থাকতেই ওই স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি। উনি আমাকে খেলতে দেখেছেন ভারতের হয়ে। বাবা-মা আপনার জন্য গর্বিত, এর চেয়ে বড় কোনো কিছু নেই। আমি সন্তুষ্ট এমন একটা দলের হয়ে খেলতে পেরে গর্বিত যেখানে খুব কম মানুষই সুযোগ পায়। আমি খুব সম্মানিত ও সৌভাগ্যবান।

বাংলানিউজ : আপনি যখন প্রথমবার তাদের বললেন ভারতের হয়ে খেলবেন, তখন তাদের উচ্ছ্বাসটা কেমন ছিল?

ওয়াসিম : খুব খুব খুশি ছিলেন তারা। প্রতিটি বাবা-মা ই আসলে খুশি হবে। আপনি যখন ১০-১৫ বছর চেষ্টার পর অনেক কষ্ট করে কিছু অর্জন করবেন তখন স্বাভাবিকভাবেই খুশি হবেন। আমিও অনেক খুশি ছিলাম তাদের বাস্তবে ওই দিনটা দেখাতে পেরে।

বাংলানিউজ : ১৯৯৬ সালে পেশাদার ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল আপনার। এরপর ২৫ বছর খেলেছেন। প্রায় ১৯ হাজার রান, রঞ্জিতে সবেচেয়ে বেশি ম্যাচ ও সেঞ্চুরি...

ওয়াসিম : ওসব দিন খুব ভালো ছিল। যদিও আমি আমার খেলোয়াড়ি জীবন নিয়ে খুব বেশি বলতে চাই না। কারণ অনেকদিন হয়ে গেলো খেলা ছেড়েছি। এখন আমি কোচিং করাচ্ছি, যেটা আমাকে রোমাঞ্চিত করে। এই ছেলেদের সঙ্গে কাজ করা। আমি আইপিএলে কাজ করেছি ও কিছু রাজ্য দলের কোচ ছিলাম।

যখন আমি খেলেছি, অবশ্যই সন্তুষ্টির ছিল। শুধু ভারতের হয়ে খেলিইনি, বেশ ভালো সময় খেলেছি। রঞ্জিতে প্রায় সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছি। কিন্তু এখন আমার লক্ষ্য হচ্ছে, নিজের নাম কোচ হিসেবে তৈরি করা। তরুণ ছেলেদের বড় ক্রিকেটার হতে সাহায্য করতে চাই।

বাংলানিউজ : কিন্তু খেলোয়াড়ি জীবনে আপনি যে মৌসুমের পর মৌসুম রান করেও জাতীয় দলে সুযোগ পাননি। সেটা কি এখন আপনাকে সাহায্য করে না?

ওয়াসিম : কোচিং অথবা জীবনেই আপনার অনেক ধৈর্য লাগবে। সবকিছু আপনার মতো করে চলবে না। আপনাকে ধৈর্য ধরতেই হবে। কখনো কখনো হয়তো যা চান, পেয়ে যাবেন। কিন্তু মাঝেমধ্যে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে, ওই সময়টুকু খুব হতাশার। আমি এমন সময় ক্যারিয়ারে অনেক কাটিয়েছি।

কোচ হিসেবেও আপনার অনেক অনেক ধৈর্য লাগবে। কারণ আপনি খেলছেন না। ওখানে কেবল ছেলেদের সাহায্যই করতে পারেন। আপনি তাদের পরিকল্পনা দিলেন, কখনো হয়তো সেটি কাজে আসবে না। এখানেই আপনাকে ধৈর্যটা ধরতে হবে।

অনেক বছর ধরে এই ধৈর্য ধরে আমি শিখেছি— যা কিছুই হয়, কোনো না কোনো কারণে হয়। আল্লাহর নিজস্ব পথ আছে। আর আমি ভাগ্যেও বিশ্বাস করি। আপনাকে মেনে নিতে হবে যা কিছুই হোক। সবসময় যা চান, তা পাবেন না।

বাংলানিউজ : ধৈর্যের কথা বলছেন, আপনার ক্রিকেটেও তাই ছিল। এখন দিন বদলেছে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে টাকার হাতছানি। তবুও কিছু ক্রিকেটার এখনও টেস্ট খেলে যান, তাদের পক্ষে কতটা সময় টিকে থাকা সম্ভব?

ওয়াসিম : এটা অনেক অনেক কঠিন আসলে। এখনকার দিনে আমি ছেলেদের বলি, তিন ফরম্যাটেই তোমাদের মানিয়ে নিতে হবে। যদি তারা টিকে থাকতে চায় এখনকার ক্রিকেটে, বিরাট কোহলি, জো রুট, কেইন উইলিয়ামসন, এমনকি প্যাট কামিন্সদের দিকে তাকাতে হবে। তারা তিন ফরম্যাটে খেলে। এটাই তোমাকে শিখতে হবে।

যদি ওয়ান ডাইমেনশনাল হয়ে থাকতে চান, তাহলে ভুগতে হবে। বিশেষত যদি শুধু টেস্ট ক্রিকেটার হতে চান, তাহলে আরও বেশি। কারণ এখন বছরে খুব বেশি টেস্ট হয়নি। এমনকি তরুণরাও সাদা বলের ক্রিকেট খেলতে চায়; এটাতে আসলে  দোষও নেই, কারণ এখানে অনেক টাকা। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দুইদিন পরপরই হয়। কিন্তু আমার পরামর্শ হচ্ছে— তিন ফরম্যাটের সঙ্গেই যেন মানিয়ে নেয়।

বাংলাদেশ সময় : ১৭০৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০২৪
এমএইচবি/এএইচএস
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।