২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে প্রাইজমানি বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল আইসিসি। ২০২৭ সালের আসরের তুলনায় যা ৫৩ শতাংশ বেশি।
সে হিসেবে পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে থেকে আসর শেষ করা দুই দল পাবে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। তাদের চেয়ে সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা দুই দল প্রায় ২ লাখ ১০ হাজার ডলার কম পাবে।
এবারের আসরে ইংল্যান্ড হেরেছে গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচেই। তাতে বাংলাদেশের ষষ্ঠ স্থান নিশ্চিত হয়ে গেছে। এতে আর্থিকভাবেও লাভবান হয়েছে বাংলাদেশ। প্রাইজমানি হিসেবে অতিরিক্ত ২ কোটি ৫৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ঢুকলো শান্তবাহিনীর পকেটে।
বাংলাদেশ গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচের দুটিতে হারের পর তৃতীয়টি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়। আর তাতে সমান ১ পয়েন্ট পেলেও রানরেটে এগিয়ে থাকায় স্বাগতিক পাকিস্তানের উপরে ছিল বাংলাদেশ। এদিকে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে অষ্টম স্থানে নেমে গেছে ইংল্যান্ড। তাদের পয়েন্ট শূন্য। ১ পয়েন্ট নিয়ে পাকিস্তান আছে সপ্তম স্থানে।
আইসিসির ঘোষণা অনুযায়ী, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেওয়ায় ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার পেতো বাংলাদেশ। এর সঙ্গে সপ্তম হলে আরও ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার মিলতো। সবমিলিয়ে বাংলাদেশ পেতো ২ লাখ ৬৫ হাজার ডলার বা প্রায় ৩ কোটি ২১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। কিন্তু এখন ষষ্ঠ হিসেবে আসর শেষ করার তারা পাচ্ছে মোট ৪ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমান প্রায় ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকার বেশি।
এবারের আসরে চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ২২ লাখ ৪০ হাজার ডলার। আর রানার্সআপ দল পাবে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়া দুই দল পাবে ৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, মার্চ ০২, ২০২৫
এমএইচএম