সঙ্গে ১৩ দলের ওয়ানডে লিগ খেলা যেখান থেকে ২০১৯ বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করবে দলগুলি। দ্বিস্তর টেস্ট লিগ হবে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ের সেরা নয় দলের মধ্যে।
স্থানীয় টি২০ প্রতিযোগিতাগুলোকে মিলিয়ে দেওয়া হবে টি২০ বিশ্বকাপের জন্য। এই সব মিলে পুরো আবেদন আইসিসি বোর্ডে পেশ করা হবে।
বছরের অন্তত ১২টি করে ম্যাচ খেলার সুযোগ মিলবে প্রতিটি দেশের। স্বাভাবিকভাবে নেই কোনো সর্বোচ্চ সীমা। আয়োজক দেশ আর প্রথম সাত দল সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবে। এই লিগের শেষ ৫ দলকে অন্য দেশগুলোর সঙ্গে খেলতে হবে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে। মূল টুর্নামেন্ট হবে ১০ দলের।
এবার থেকেই চার বছর পরপর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা। সেই হিসাবে পরের দুই আসর হওয়ার কথা ২০২০ ও ২০২৪ সালে। তবে ২০১৮ ও ২০২২ সালে আরও দুটি বাড়তি বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে কথা চলছে।
আইসিসির পাঁচটি অঞ্চলেই এই টুর্নামেন্টের জন্য একটি বাছাই পর্ব চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। একটি সাইকেলে দ্বি-পাক্ষিক সিরিজ থেকে তারা যে পয়েন্ট পাবে তার ভিত্তিতে চূড়ান্ত পর্বে যাবে। ওয়ানডে সিরিজ আয়োজনের সময় দলগুলো সর্বোচ্চ তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও আয়োজন করবে পারবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৫ ঘণ্টা, ০৫ জানুয়ারি, ২০১৭
এমএমএস