সোমবার (২ অক্টোবর) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ও বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) শেষে এ সংক্রান্ত বিষয়ের বিস্তারিত তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ক্রিকেটারদের কোটা অবশ্যই বহাল আছে। কেননা আইসিসি আমাদের যে চিঠি দিয়েছে সেখানে প্লেয়ারদের অন্তর্ভূক্তির ব্যাপারটা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে।
এদিকে এ মাসের ১৩ তারিখেই শেষ হয়ে যাচ্ছে বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ কমিটির মেয়াদ। এমতাবস্থায় আসন্ন নির্বাচন নিয়ে বিসিবির করণীয় কী? এমন প্রশ্নের জবাবে পাপন জানান, ‘আমাদের এই সভার বিষয় বৃত্তান্ত জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে অনুমোদনের জন্য পাঠাবো। তাদের অনুমোদনের সাথে সাথে আমরা একটি বোর্ড সভা ডাকবো। বোর্ড সভা ডেকে আমরা একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করবো এবং তারাই নির্বাচন কবে হবে, না হবে ঘোষণা দেবে। ’
একই প্রসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমাদের বর্তমান কমিটি কন্টিনিউ করবো…নাকি এক্সটেনশন হবে, নাকি কোনো অ্যাডহক কমিটি আসবে, আমাদের গঠনতন্ত্রে এমন কোনো গাইডলাইন নেই। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ যদি নতুন অ্যাডহক কমিটি করতে চায়, তাহলে তারা তা করতে পারবে। উনারা যদি মনে করেন বর্ধিত করতে হবে, তাও করতে পারবেন। গঠনতন্ত্রে যেটা আছে...নির্বাচনের পরে ১৫ কার্যদিবসের পর ১৬ কার্যদিবসে নতুন নির্বাচিত কমিটির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে এই কমিটি। আমাদের জানা মতে আমরা যদি সময় শেষ হওয়ার আগেই নির্বাচন ঘোষণা করে দেই তাহলে যারা জিতে আসবে তাদেরকে এ সময়ের মধ্যে দায়িত্ব হস্তান্তর করবো। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, ২ অক্টোবর ২০১৭
এইচএল/এমআরপি