শেষ পর্যন্ত সেই সিদ্ধান্তে অটল থেকে ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে বিপিএলের ষষ্ঠ আসর মাঠে গড়াবে বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় গভর্নিং বডির সভা কাউন্সিল। ৩৪ দিনের এই টুর্নামেন্ট শেষ হবে ৮ ফেব্রুয়ারি।
রোববার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যায় মিরপুর বিসিবি কার্যালয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে সভা শেষে এ ঘোষণা দেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য ও বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস।
পাশাপাশি তিনি এও জানান এবারের বিপিএলে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দেশি বিদেশিসহ মোট ৪জন ক্রিকেটার ধরে রাখতে পারবে। আর ভেন্যু হিসেবে থাকবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের স্টেডিয়ামগুলো। এছাড়া অক্টোবরে প্লেয়ার ড্রাফট করা হবে।
তবে প্রতিটি দল কতজন করে বিদেশি ক্রিকেটার খেলাতে পারবেন তা এখনো নিশ্চিত করে জানানো হয়নি। পরবর্তী কোনো সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, বিপিএলে অংশ নেয়া বেশ কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজির সত্বাধীকারিই সংসদ সদস্য। এমনকি খোদ বিসিবি সভাপাতি নাজমুল হাসান পাপনও একজন সংসদ সদস্য। খুলনা টাইটান্সের সত্বাধীকারী কাজী ইনাম আহমেদ যশোর আসনের সাংসদ কাজী নাবিল আহমেদের ভাই। অবধারিতভাবেই তিনি নির্বাচনের দুই মাস আগে বিপিএলে সময় দিতে পারবেন না।
একই কারণে আগের অক্টোবরে ঘোষিত সময়ে ব্যস্ত সময় কাটাবেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের সত্বাধীকারী আহম মোস্তফা কামাল ও সিলেট সিক্সার্সের আবুল মাল আব্দুল মুহিতও।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১৮
এইচএল/এমকেএম