চমকে দেয়া ওপেনিংয়ে মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে উড়ন্ত শুরুতে ৩৩ বলে প্রথম ওডিআই অর্ধশতক তুলে নেন লিটন। যা করতে তিনি খেলেন ৬টি চার ও ২টি ছয়ের মার।
আর সেঞ্চুরি করতে তাকে খেলতে হয়েছে ৮৭ বল। যেখানে মোট ৪’র মার ১১টি ও ৬’র মার ছিলো ২টি।
মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ১০টি ওয়ানডে ম্যাচের পর লাল-সবুজের দলকে ৫০ রানের জুটি এনে দেন লিটন। শুধু তাই নয় এই দুই টাইগারের ব্যাট থেকেই ওপেনিংয়ে ভারতের বিপক্ষে রেকর্ড ১২০ রানের জুটি পায় বাংলাদেশ।
অথচ এশিয়া কাপের চলতি আসরের পাঁচ ম্যাচে ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিলো ৫, ১৬, ১৫, ১৫, ১। বেহাল দশা থেকে বের হতে ভারতের বিপক্ষে চমক হিসেবে লিটন দাসের সঙ্গী করা হয় মেহেদী হোসেন মিরাজকে।
বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি সবশেষ পঞ্চাশ পার করেছিল গত ১৯ জানুয়ারি, ঘরের মাঠে ত্রিদেশীয় সিরিজে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তামিম ইকবাল ও আনামুল হক বিজয় গড়েন ৭১ রানের জুটি। এরপর দশটি ওয়ানডে খেলেছে বাংলাদেশ। ত্রিদেশীয় সিরিজে দুটি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তিনটি ও এশিয়া কাপে ফাইনালের পথে পাঁচটি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালে লিটন-সৌম্যর জুটি থেকে আসে ৫ রান। আফগানিস্তানের বিপক্ষে লিটন-শান্তর জুটি থেকে আসে ১৬ রান। ভারতের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের দেখায় শান্ত-লিটনের জুটি থেকে আসে ১৫ রান।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপপর্বের দেখায় লিটন-শান্তুর জুটি থেকে আসে ১৫ রান। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তামিম-লিটনের জুটি থেকে আসে মাত্র ১ রান। ফাইনালে ওপেনিং সঙ্গী মিরাজের পর আরও তিন সঙ্গী হারালেও এখনও খেলে যাচ্ছেন লিটন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৮
এইচএল/এমএইচএম