এ বিষয়টিই সদ্য সমাপ্ত এশিয়া কাপের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে অন্য সবকিছু ছাপিয়ে হয়ে উঠেছে মূল আলোচ্য বিষয়ে। ফেসবুক, টুইটার থেকে শুরু করে সংবাদ মাধ্যমগুলোতেও লিটনের স্ট্যাম্পিংকে বিতর্কিত উল্লেখ করে ম্যাচের থার্ড আম্পায়ার রড টাকারের মুণ্ডুপাত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এই ভুল সামনে যেনো না করি: মাশরাফি
এশিয়া কাপ শেষে শনিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাতে টিম বাংলাদেশ দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে এ প্রসঙ্গ টেনেই প্রশ্ন করা হয়েছিল দলপতি মাশরাফিকে।
জবাবে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) জরিমানার ভয়ে কিছুই বলতে চাইলেন না তিনি, পাছে আবার জরিমানা গুনতে হয়। কেননা, শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে স্লো ওভার রেটের কারণে না-কি ইতোমধ্যেই জরিমানা গুনেছেন!
শুধু বললেন, দেখেন, এমনিতেই ওভার রেটের কারণে ম্যাচ ফি’র ৪০ শতাংশ জরিমানা দিয়েছি। আর জরিমানা দেওয়ার ইচ্ছে নেই।
কী হয়েছিল ওই ম্যাচে? মাত্রই গতরাতের ঘটনা তাই সবারই মনে থাকার কথা। তারপরও আরেকবার মনে করিয়ে দিচ্ছি।
৪১তম ওভারের শেষ বলে কুলদীপ যাদককে পা বাড়িয়ে খেলতে চেয়েছিলেন লিটন। ব্যাটে বলে করতে না পারায় পেছনের পা বেরিয়ে আসে বলে সুযোগটি পুরোপুরি কাজে লাগিয়ে বেলস ফেলে দেন উইকেট রক্ষক ধোনি। ১১৭ বলে ১২ চার ও দুই ৬ এ ১২১ রান করে ফিরে যান লিটন।
যদিও ধারাভাষ্যকার তার আউটে কিছুটা অবাক হয়েছিলেন। কারণটিও সঙ্গত। লিটনের পা ছিল পপিং ক্রিজের লাইনে। ক্রিকেটের ব্যকরণে বেনিফিট অব দ্য ডাউট ব্যাটসম্যানের পক্ষে গেলেও থার্ড আস্পায়ার রড ট্রাকার তা দেননি।
বাংলাদেশ সময়: ০৪১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৮
এইচএল/টিএ