ক্যাচ দেওয়ার ধারাবাহিকতার শুরু কুমিল্লা ওপেনার তামিম ইকবালের উইকেট থেকে। রাব্বির ওভারের তৃতীয় বলে তামিম হাঁকান বাউন্ডারি।
রাজশাহী কিংসের ছুড়ে দেয়া ১৭৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ধারাবাহিক বিরতিতে পড়তে থাকে কুমিল্লার উইকেট। কেউই বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি উইকেটে। ১৮.২ ওভারে ১৩৮ রানেই অলআউট ইমরুল কায়েসের কুমিল্লা।
তামিমের পর এনামুল হক বিজয় ক্যাচ দেন শাহারিয়ার নাফিসের হাতে। শামসুর রহমান ক্যাচ দেন প্রশান্নার হাতে। জিয়াউর রহমান ক্যাচ দেন ক্রিশ্চিয়ান জঙ্কারের হাতে, কায়েস ক্যাচ দেন নাফিসের হাতে, লিয়াম ডসন রাজশাহী অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
থিসারা পেরেরা ও শহীদ আফ্রিদির পরপর দুটি ক্যাচ নেন ক্রিশ্চিয়ান জঙ্কার। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে ক্যাচ নিয়ে ফেরান ইভানস ও শেষ ব্যাটসম্যান মেহেদি হাসানের ক্যাচ নেন মেহেদি।
এক ম্যাচে ১০ ব্যাটসম্যানেরই ক্যাচ আউট হওয়ার রেকর্ড খুব বেশি নেই ক্রিকেটের সবচেয়ে ছোট ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতে। তাই রাজশাহীর জয়ের পাশাপাশি ১০ ক্যাচও উঠে এসেছে আলোচনায়।
বাংলাদেশ সময় ১৮৫৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৯
এমকেএম/এমএইচএম