বিদায়বার্তায় টেইলর লিখেছেন, ইংল্যান্ডের জন্য খেলা এবং জার্সি পরা দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল যা সত্যি হয়। ক্যারিয়ারে দারুণ কিছু মুহূর্তের জন্য আমি গর্বিত।
‘জানি এ সিদ্ধান্ত নেওয়া অনেক কঠিন ছিল, কিন্তু এটাই সঠিক আমার ও আমার স্বাস্থ্যের জন্য। আমার এ দীর্ঘ যাত্রায় অতীত ও বর্তমান টিমমেটদের যথেষ্ট ধন্যবাদ দিতে চাই না এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড, সমর্থক, বন্ধুদেরও। ’
সারাহ বলেন, ২০০৬ সালে আমার অভিষেক, অ্যাশেজ জয়, লর্ডসে বিশ্বকাপ ফাইনাল স্মরণীয়। আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ এবং বন্ধু পেয়ে সত্যি গর্বিত। বিশ্বব্যাপী নারী ক্রিকেটাররা এগিয়ে যাচ্ছে- শুধু ইংল্যান্ড নয়, সারা বিশ্বে। এটা দারুণ একটি অভিজ্ঞতা। আমি সত্যি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে গর্বিত।
সবশেষ কয়েক বছর ব্যাটিংয়ে রানখরায় ভুগছিলেন। ২০১৮ সালের নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দল থেকে ছিটকে যান। পরে চলতি বছরের প্রথমে আবার সুযোগ পান দলে। তবে মেলে ধরতে পারেননি। এসব কারণে শেষ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলতে বাধ্য হলেন তিনি।
দারুণ সফল ক্যারিয়ারে তিনি তিনবার জিতেছেন আইসিসি সেরা ক্রিকেটার অব দ্যা ইয়ার। ২০০৯ ও ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন সারাহ। নারী টি-টোয়েন্টিও জিতেছে তার খেলার সময়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব মিলিয়ে সাড়ে ছয় হাজার রান করেছেন মেধাবি এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৯
এএ