বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে তারা শহরের বনানী এলাকায় এসে পৌঁছালে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
এরপর সামনে জাতীয় পতাকা উড়িয়ে পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে তাদের নিয়ে আসা হয় বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায়।
উপস্থিত সবার উদ্দেশ্যে তামিম বলেন, আমরা এ বিজয়ে খুব আনন্দিত। এ বিজয় শুধু আমাদের নয়, দেশের ১৬ কোটি মানুষের বিজয়।
বগুড়ার প্রয়াত ক্রিকেট কোচ মোসলেম উদ্দিনের উদ্দেশ্যে তামিম বলেন, আমাদের ক্রিকেট গুরু আমাদের ক্রিকেট শিক্ষক মোসলেম স্যার মারা গেছেন। আমরা খবরটি সাউথ আফ্রিকা থেকে শুনেছি। শুনে খুব খারাপ লেগেছে। আমরা মোসলেম স্যারের জন্য সবার কাছে দোয়া চাই। আমরা দুজনসহ বগুড়ার ক্রিকেটার ও ক্রীড়া সংগঠকদের নিয়ে মোসলেম স্যারের জন্য একটি দোয়ার আয়োজন করব। আপনারা সবাই সেখানে থাকবেন।
বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু ম্যানেজার জামিলুর রহমান জামিল জানান, খুব দ্রুতই জেলা ক্রীড়া সংস্থার পক্ষথেকে একটি গণ সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
শহরের সাতমাথায় এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি আলহাজ শেখ, সদস্য আরিফুর রহমান আরিফ, আল রাজি জুয়েল, স্বপন, আলেয়াসহ অনান্য নেতৃবৃন্দ।
খেলোয়াড়দের মধ্যে তামিম বগুড়া জেলা স্কুলের ছাত্র ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি সোনাতলা উপজেলার দিগদাইড় ইউনিয়নের ফাজিলপুর গ্রামে। আর হৃদয়ের গ্রামের বাড়ি গাবতলী উপজেলার দক্ষিনপাড়া ইউনিয়নের নাংলু গ্রামে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২০
এমএমএস