তবে কর্মী নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাসহ, প্রণোদনাসহ মানবসম্পদ উন্নয়ন ইত্যাদি সম্পর্কিত নীতি এবং চাকুরীবিধি পরিচালনা পর্ষদ কতৃক প্রণয়ন করে এবং অনুমোদন দিতে হবে।
সোমবার (২২ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বিভিন্ন ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) কাছে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক অনুমোদিত চাকুরীবিধির আওতায় নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাসহ যাবতীয় প্রশাসনিক কার্যক্রমে পর্ষদের চেয়ারমান বা পরিচালকরা কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট হতে পারবেন না। বিভিন্ন পর্যায়ের নিয়োগ বা পদোন্নতির জন্য নির্বাচনী কমিটিগুলোতে পরিচালনা পর্ষদের কোনো সদস্য অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন না।
তবে, প্রধান নির্বাহীর নিচের দুই স্তর পর্যন্ত কর্মকর্তাদের, যে নামেই অভিহিত হোক না কেন, নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ পর্ষদের ওপর ন্যস্ত থাকবে। এ ধরনের নিয়োগ বা পদোন্নতির ক্ষেত্রে ব্যাংকের চাকুরীবিধি তথা নিয়োগ ও পদোন্নতি সংক্রান্ত নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
তবে আরও শর্ত থাকে, রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর নিচের অববহিত একস্তর পর্যায়ের কর্মকর্তার, যে নামেই অভিহিত হোক না কেন, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাগ্রহণের ক্ষেত্রে এই অনুচ্ছেদের বিধান প্রযোজ্য হবে না
বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৮
এসই/এমএ