এ বিষয়ে ইবির আপিল খারিজ করে বুধবার (২২ নভেম্বর) রায় দেন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ।
আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এর আগে ১৭ এপ্রিল রায় দেন হাইকোর্ট। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে ইবি কর্তৃপক্ষ।
১৭ এপ্রিল রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘গত বছরের ০৭ ডিসেম্বরের দেওয়া পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ১৬ জানুয়ারি ১০০ শিক্ষার্থী ওই দু’টি বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর ০৬ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট পরীক্ষা বাতিল করে। ’
‘ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ফারহানা আক্তার লিজাসহ ৮৮শিক্ষার্থী হাইকোর্টে রিট করেন। এ রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ১৩ মার্চ হাইকোর্ট সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করেন। এর মধ্যে ১৬ মার্চ ‘এফ’ ইউনিটে ফের পরীক্ষা নেয় কর্তৃপক্ষ। ’
রুহুল কুদ্দুস আরও বলেন, ‘এরপর এ রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট রুল যথাযথ (অ্যাবসুলেট) ঘোষণা করেন। ফলে ১৬ জানুয়ারি ভর্তি হওয়া ১০০ শিক্ষার্থীর ভর্তি বহাল রইলো’।
আপিল বিভাগের রায়ের পর রুহুল কুদ্দুস বলেন, ৮৮টি শিক্ষার্থী রিট করলেও এ রায় ভর্তি হওয়া ১০০ শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। তবে এসব শিক্ষার্থী কোন সেশন থেকে ক্লাস শুরু করবে তা বিস্তারিত রায়ের পর জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৭
ইএস/জেডএস