আন্দোলন করলেও তাদের মূল দাবি কোনটি সেটিই জানেন না শিক্ষার্থীরা। আর শিক্ষকদের নির্দেশে চলছে এ আন্দোলন।
অন্যদিকে একাদশ শ্রেণির এসব শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করলেও সব পরীক্ষা-ক্লাস চলছে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বহিরাগতরাও। যারা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন আন্দোলনের উসকানিদাতা হিসেবে স্বীকৃত।
রোববার (৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর বেইলি রোডে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে এসব চিত্র দেখা যায়।
আন্দোলনে অংশ নেয়া শিক্ষার্থী মাহি বলেন, আমাদের শিক্ষক হাসনা হেনার মুক্তি না দিলে আমরা অনশন চালিয়ে যাবো। আমরা আমাদের মায়ের মুক্তি চাই।
এর পাঁচ মিনিট পর প্রতিষ্ঠানটির ভেতর থেকে এসে অপর শিক্ষার্থী মাইশা বলেন, আমাদের অনশন করতে বলেছেন শিক্ষকরা।
তাহলে শিক্ষকদের নির্দেশে এ আন্দোলন চলছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা যখন দেখা করতে যাই তখন ওনারা আমাদের বলেছিলেন।
তার কথা শেষ হতে না হতেই অপর শিক্ষার্থী রোজা বলেন, আমরা স্বেচ্ছায় এসেছি। সব শ্রেণির শিক্ষার্থী এসেছে। এর কিছুক্ষণ পরেই তিনি স্বীকার করেন যে অন্য কোনো শ্রেণির শিক্ষার্থী আপাতত নেই। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন সাবেক শিক্ষার্থী। যারা বিভিন্ন সময় নানা অজুহাতে আন্দোলনে উসকানি দিয়েছে।
শিক্ষক হাসনা হেনার মুক্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের অনশন
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৮
ইএআর/এএ