ফলে গতবছরের তুলনায় প্রাথমিক ও ইবতেদায়িতে বেড়েছে পাসের হার ও জিপিএ-৫’র সংখ্যা। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মধ্যে প্রাথমিকে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৬২৬ জন এবং ইবতেদায়িতে পেয়েছে ৪১৯ জন।
প্রকাশিত ফলাফলের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের তুলনায় এবার প্রাথমিকে পাসের হার বেড়েছে দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং ইবেতদায়িতে বেড়েছে ৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অপরদিকে, গত বছরের তুলনায় এবার প্রাথমিকে জিপিএ-৫ বেড়েছে ২ হাজার ২৭৩ টি এবং ইবেতদায়িতে ২৯৯ টি।
মোট জিপিএ-৫’র মধ্যে প্রাথমিকে ছেলেরা পেয়েছে ২ হাজার ৮৩ টি এবং মেয়েরো ৩ হাজার ৫৪৩ টি এবং ইবতেদায়িতে ছেলেরা পেয়েছে ১৭৪ টি ও মেয়েরা পেয়েছে ২৪৫ টি।
এ বছর ৪৭ হাজার ৫৪৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪৫ হাজার ৭৯০ জন সব বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। যারমধ্যে পাস করেছে ৪৪ হাজার ৬৮০ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১ হাজার ১১০ জন।
বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আবদুল লতিফ মজুমদার জানান, গতবছরের তুলনায় এবার ফলাফল ভালো হয়েছে। পাশাপাশি জিপিএ-৫ ও মোট পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৮
এমএস/ওএইচ/