ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

রাসিকের ২ কেন্দ্রে লিটন ১৪২৪, বুলবুল ৪৮৯ ভোট

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০৫২ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৮
রাসিকের ২ কেন্দ্রে লিটন ১৪২৪, বুলবুল ৪৮৯ ভোট রাসিন নির্বাচনে দুই মেয়র প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল

রাজশাহী: রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে দু’টি কেন্দ্রের ফলাফল জানা গেছে। কেন্দ্র দু’টিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হয়।

প্রিজাইডিং অফিসার অমিত কুমার জানান, কেন্দ্র দু’টির প্রাপ্ত ফলাফলে জানা গেছে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন পেয়েছেন ১৪২৪ ভোট, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল পেয়েছেন ৪৮৯ ভোট।  

বিচ্ছিন্ন ঘটনায় তিন সিটিতে ভোট শেষ, চলছে গণনা 

এছাড়া কাঁঠাল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী হাবিবুর রহমান পেয়েছেন ৯ ভোট, হাতি প্রতীকে গণমঞ্চ ও গণসংহতি আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ পেয়েছেন ১৭ ভোট এবং হাত পাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭ ভোট।

রাসিক নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং অফিসার আতিয়ার রহমান জানান, নির্বাচনে মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২১৭ জন। এর মধ্যে মেয়র পদে প্রার্থী রয়েছেন পাঁচজন। আর ৩০টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে আছেন ১৬০ জন প্রার্থী। এছাড়া ১০টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর পদের প্রার্থী ৫২ জন।

এবার সিটি করপোরেশনের ভোটার সংখ্যা তিন লাখ ১৮ হাজার ১৩৮ জন। মোট ভোটারের মধ্যে এক লাখ ৬২ হাজার ৫৩ জন নারী ভোটার এবং পুরুষ ভোটার এক লাখ ৫৬ হাজার ৮৫ জন। রাজশাহীতে এবার মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৮টি এবং বুথের সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২০টি। এবার নগরীর দু’টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হয়।  

কেন্দ্র দুইটি রয়েছে রাজশাহীর বিবি হিন্দু একাডেমির মহিলা ও পুরুষ ভোট কেন্দ্র। এ বছর ১৩৮টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১১৪টিকেই গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। নেওয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থ। ১৯ প্লাটুন বিজিবি ছাড়াও মোতায়েন ছিলেন র‌্যাব সদস্যরা।

আতিয়ার রহমান বলেন, ৩০টি ওয়ার্ডে ৩০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেছেন। আর সংরক্ষিত ১০টি ওয়ার্ডের জন্য ১০ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। এছাড়া সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য পুলিশের একটি করে মোবাইল টিম কাজ করে। আর পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে গঠিত দুইটি করে ওয়ার্ডের জন্য একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স কাজ করে।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৮
এসএস/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।