৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত দেশের ২৯৯ আসনে নির্বাচন হলেও ওই আসনে নির্বাচন হয়নি। ভোট উপলক্ষে ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল মতিন জানিয়েছেন, ভোটাররা যাতে নির্ভয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, সে ব্যবস্থা নিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়োজিত করা হয়েছে। নির্বাচনে ২ হাজার ৫শ’ পুলিশ, ২০ প্লাটুন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সদস্য (র্যাব), ২০ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং ১ হাজার ৫৮৪ জন আনসার-ভিডিপি সদস্য সদা তৎপর থাকবে।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী পাঁচ প্রার্থী হলেন-আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. ইউনুস আলী সরকার (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী দিলারা খন্দকার (লাঙ্গল), জাসদ প্রার্থী এসএম খাদেমুল ইসলাম খুদি (মশাল), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মিজানুর রহমান তিতু (আম) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু জাফর মো. জাহিদ (সিংহ)।
এই নির্বাচনী এলাকায় ৪ লাখ ১১ হাজার ৮৫৪ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। মোট ভোটারের মধ্যে ২ লাখ ৭৪৬ জন পুরুষ ও ২ লাখ ১১ হাজার ১০৮ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৯
ইইউডি/আরআর